কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
চিড়িয়াখানা খুললেও, বেশ কয়েকটি বিষয় এবার থেকে মাথায় রাখতে হবে পর্যটকদের। টিকিট কাটতে হবে অনলাইনে। বনদপ্তরের অধীনস্থ রাজ্যের সমস্ত পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে অনলাইন টিকিট ছাড়া প্রবেশের অনুমতি মিলবে না। চিড়িয়াখানার ক্ষেত্রে যে বিশেষ, ‘e Zoo Kolkata’ রয়েছে, সেখান থেকেই ই-টিকিট কাটতে হবে পর্যটকদের। দিন নিরিখে পর্যটকের সংখ্যার উপরেও বিধিনিষেধ আরোপ করেছে বনদপ্তর। আলিপুর চিড়িয়াখানার ক্ষেত্রে দৈনিক ৫০০০ জন পর্যটক প্রবেশ করতে পারবেন। সংশ্লিষ্ট দিনে ওই সংখ্যার টিকিট বিক্রি হয়ে গেলে আর ই-টিকিট পাবেন না পর্যটকরা। এছাড়াও বেঙ্গল সাফারিতে দৈনিক ৩০০০ এবং দার্জিলিংয়ের চিড়িয়াখানায় প্রতিদিন ২০০০ পর্যটক প্রবেশের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই সমস্ত পর্যটনকেন্দ্রগুলিতে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সামাজিক দূরত্ববিধির সঠিক মান্যতা দিতে দর্শক সংখ্যার এই পরিবর্তন বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। এছাড়াও বনদপ্তর সূত্রে খবর, ই-টিকিট কাটার পর যদি দেখা যায় কোনও পর্যটকের জ্বর হয়েছে, তাহলে তাকে ভিতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। সেক্ষেত্রে ফেরত মিলবে না টিকিট মূল্য।
উল্লেখযোগ্যভাবে, বেঙ্গল সাফারিতে এখন শুধুমাত্র গাড়িতে চেপে ঘুরতে পারবেন পর্যটকরা হাতি সাফারি এখন বন্ধ থাকবে। কিন্তু সেক্ষেত্রে পর্যটকসহ গোটা গাড়ি স্যানিটাইজার করবে বনদপ্তর। একইসঙ্গে যেসব মানুষ জঙ্গলে ট্রেকিংয়ে যান, তাঁদের নিজেদের কাছে কোভিড নেগেটিভ সার্টিফিকেট রাখা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সেই সার্টিফিকেট না থাকলে তাঁকে ট্রেকিংয়ে অনুমতি দেওয়া হবে না। জঙ্গলের ওয়াচ-টাওয়ারগুলিতে পর্যটকদের সংখ্যাও বেঁধে দেওয়া হয়েছে। সর্বোচ্চ ২০ জন পর্যটক একবারে উঠতে পারবেন ওয়াচ-টাওয়ার।