পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কেএমডিএ’র আবেদনে বলা হয়, গত বছর রবীন্দ্র সরোবরের আশপাশে ১৫টি জলাশয়ে ছটপুজোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। যাঁরা ছটপুজো করেন, মূলত সেই সব পুণ্যার্থী ও তাঁদের গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে এনিয়ে কথা হয়েছিল। তাছাড়া বিভিন্নভাবে প্রচার ও বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল, যাতে রবীন্দ্র সরোবরে নেমে কেউ পুজো না করেন। ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে ছটপুজোর দিন ও তার আগের দিন সরোবরের গেট বন্ধ থাকলেও কিছু মানুষ তা অমান্য করে ভিতরে ঢুকে পুজোপাঠ করেন। কেএমডিএ’র বক্তব্য, এই অবস্থায় কী ব্যবস্থা নিলে রবীন্দ্র সরোবর এলাকায় নির্বিঘ্নে ছটপুজো করা যেতে পারে, তা সমীক্ষা করে দেখা দরকার। বিশেষজ্ঞ কমিটিকেই এই দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। রবীন্দ্র সরোবরের পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখতে মামলাকারী সুভাষ দত্ত ট্রাইব্যুনালকে বলেছিলেন, ট্রাইব্যুনাল ও বিশেষজ্ঞ কমিটির অধিকাংশ নির্দেশই সঠিকভাবে পালন করা হচ্ছে না। ২০১৭ সালে ট্রাইব্যুনাল রায় দেওয়ার পরেও দেখা গিয়েছে, এই জাতীয় সরোবরে পরপর দু’বছর পুজোপাঠ হয়েছে। স্বভাবতই ট্রাইব্যুনালের রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন গ্রহণ করা উচিত নয়।
এদিকে, ছটপুজো নিয়ে শাসকদলের বিরুদ্ধে ভোটপুজোর অভিযোগ তুলেছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। তিনি বলেছেন, পরিবেশ রক্ষার চেষ্টা না করে
রবীন্দ্র সরোবরকে ছটপুজোর জন্য খুলে দিতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী। বহু অবাঙালি মানুষই চান না রবীন্দ্র সরোবরের পরিবেশ নষ্ট হোক। এই পুণ্যার্থীদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা করা উচিত প্রশাসনের।