রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বেঞ্চের গাইডলাইনে বলা হয়েছে, যে মৃতদেহের ময়নাতদন্তের দরকার নেই, সেই দেহ মৃতের নিকটজনের হেফাজতে তুলে দিতে হবে সরকারি রীতিনীতি মেনে। দেহ রাখতে হবে ‘বডি ব্যাগ’-এ (মৃতের মুখ দেখা যায় এমন ব্যবস্থাযুক্ত ব্যাগে)। ব্যাগের বাইরের অংশ জীবাণুমুক্ত করে দিতে হবে। যাঁরা দেহে হাত দেবেন, তাঁদের মাস্ক, গ্লাভস ইত্যাদি পরে থাকতে হবে। সম্ভব হলে পিপিই ব্যবহার করতে হবে। যে গাড়িতে দেহ শেষকৃত্যের জন্য নিয়ে যাওয়া হবে, সেটিও জীবাণুমুক্ত করতে হবে। শ্মশান বা কবরস্থানের কর্মীদের বাড়তি সতর্কতা নিতে হবে। মৃতের মুখ শেষবার দেখা এবং পারলৌকিক কাজের স্বার্থে খোলা যেতে পারে। তবে দেহ সরাসরি স্পর্শ না করে। কাজ সম্পন্ন হলে উপস্থিত সকলেই নিজেদের জীবাণুমুক্ত করবেন। তবে সেখানে ভিড় করা যাবে না। দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। আর হাসপাতাল থেকে দেহ সোজা শ্মশান বা কবরস্থানে নিয়ে যেতে হবে। মৃতদেহের দাবিদার না থাকলেও, উপযুক্ত সম্মানের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় খরচে শেষকৃত্য করতে হবে।
এ বিষয়ে রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম বলেন, উচ্চ আদালতের নির্দেশ আগে হাতে পাই। তারপরই এ নিয়ে কিছু বলতে পারব। কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের দায়িত্বে থাকা পুর প্রশাসকমন্ডলীর সদস্য অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, প্রকাশিত গাইডলাইন মেনেই দেহ সৎকার হচ্ছিল। পাশাপাশি জানান, চিতাভস্ম লাগলে শ্মশানের সাব রেজিস্ট্রারের কাছে লিখিত আবেদন করলে, তা পাওয়া যাবে।