কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এটি একদিকে বাতাস চলাচলের ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। অন্যদিকে যদি কোনও কারণে গঙ্গার নীচে বিপর্যয় ঘটে, তাহলে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট না করে আটকে পড়া যাত্রীদের উপরে উঠিয়ে নিয়ে আসা সম্ভব হবে। কেএমআরসিএলের জেনারেল ম্যানেজার (সিভিল) বিশ্বনাথ দিওয়ানজি বলেছেন, ‘যাত্রীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। ফুলবাগান পর্যন্ত মেট্রো চালানোর ব্যাপারেও ইতিমধ্যেই সুরক্ষা সংক্রান্ত অনুমোদন আমরা পেয়েছি। মেট্রো পরিষেবা চালু হলেই ফুলবাগান পর্যন্ত ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো চালানো সম্ভব হবে।’ রেলমন্ত্রক সূত্রে জানা যাচ্ছে, ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর হাওড়া এবং মহাকরণ স্টেশনের মধ্যে দূরত্ব প্রায় আড়াই কিলোমিটার। এই মধ্যবর্তী অংশেই গঙ্গার নিচে সংশ্লিষ্ট ভেন্টিলেশন-কাম-এমার্জেন্সি ইভাকুয়েশন শ্যাফট বসানো হয়েছে। গত ১০ আগস্ট এই কাজ সম্পন্ন হয়েছে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই এভাবে গঙ্গার নিচে ভার্টিক্যাল শ্যাফট বসানোর প্রক্রিয়া যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং। কেএমআরসিএল সেই কাজ দক্ষতার সঙ্গে করেছে। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর সেক্টর ফাইভ থেকে সল্টলেক স্টেডিয়াম পর্যন্ত প্রায় ৫.৩০ কিমি অংশের উদ্বোধন করেন রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। সল্টলেক স্টেডিয়াম থেকে ফুলবাগান পর্যন্ত প্রায় ১.৬৭ কিমি অংশের উদ্বোধন হবে মেট্রো পরিষেবা চালুর পর। বাকি প্রায় ৯.৮৩ কিলোমিটার অংশের কাজই এখন জোরকদমে চালাচ্ছে কেএমআরসিএল।