বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সরকারি নির্দেশে এদিন সকাল থেকে অভিভাবকদের হাতে মিড ডে মিলের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা শুরু হয়েছিল। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী মাথাপিছু ২ কেজি করে চাল, ২ কেজি করে আলু এবং এক কেজি করে ছোলা দেওয়ার কথা। অভিযোগ, আলু এবং চাল ৩০০ গ্রাম করে কম দেওয়া হচ্ছিল। ছোলাও ২৫০ গ্রাম করে কম দেওয়া হয়। ওজনে কারচুপি দেখেই অভিভাবকরা প্রধান শিক্ষককে ঘিরে ধরেন। তাঁরা কৈফিয়ত দাবি করলেও তিনি কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি। তারপরই শুরু হয় বিক্ষোভ। অভিভাবকদের অভিযোগ, এই কারচুপির পিছনে স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামীও যুক্ত। তাঁর বাড়িতেও চড়াও হন বিক্ষোভকারীরা।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে কাশীপুর থানার পুলিস। উত্তেজনা থামাতে লাঠি নিয়ে তেড়ে গেলে ক্ষুব্ধ অভিভাবকরা পুলিসের উপর চড়াও হন। পুলিসের গাড়ির কাচ ভেঙে দেওয়া হয়। এমনকী ইটও ছোঁড়া হয়। তাতে দু’জন পুলিসকর্মী সামান্য আহত হন। হামলার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। ভাঙড় ২-এর যুগ্ম বিডিও বলেন, আমি নিজে জিনিসপত্র ওজন করে দেখেছি, সত্যিই কারচুপি করা হয়েছে। ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।