বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এই হাসপাতালের পাশেই ২২ বিঘা ফাঁকা জমি রয়েছে। সেখানে রয়েছে একটি তিনতলা বিল্ডিংও। মামলা চলার কারণে সেই সম্পত্তি কেউ এখন ব্যবহার করতে পারেন না। বিপর্যয় মোকাবিলা বা এই অতিমারীর সময়ের বিশেষ আইন কাজে লাগিয়ে সেই বিল্ডিং ও জমিকে করোনা চিকিৎসার জন্য ব্যবহারের প্রস্তাব প্রথম থেকেই দেওয়া হয়েছে বলে জানান ওই হাসপাতালের যুগ্ম সম্পাদক গৌতম সরকার। তিনি বলেন, আমাদের পরিস্থিতি খতিয়ে না দেখেই হয়তো ওই নির্দেশিকা জারি করে দেওয়া হয়েছে। জিটি রোডের পাশে জনবহুল জায়গায় আমাদের হাসপাতাল। এখানে করোনা আক্রান্ত রোগীকে রাস্তায় নামিয়ে বেশ সঙ্কীর্ণ প্রবেশপথ দিয়ে হাসপাতালের ভিতরে নিয়ে যেতে হবে। এসব কারণে এখানে করোনা হাসপাতাল করলে এলাকায় তা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও যথেষ্ট রয়েছে। তাই প্রস্তাব পুনর্বিবেচনা করার আবেদনের পাশাপাশি বর্তমানে আমাদের হাসপাতালে করোনা চিকিৎসা করার অক্ষমতার কথা জানিয়ে এসেছি।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের এই মনোভাবের কথা পৌঁছে গিয়েছে হাওড়া জেলা প্রশাসনের শীর্ষকর্তাদের কাছে। এ বিষয়ে এক পদস্থ স্বাস্থ্যকর্তা বলেন, বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্যদপ্তরের সঙ্গে কথা হচ্ছে। সব বিষয় জানানো হয়েছে। এখন তাদের তরফে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।