পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন সুষমাদেবীর দু’জন কাজের লোককেও দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন তদন্তকারী অফিসাররা। পাড়া-প্রতিবেশীদের সঙ্গেও কথা বলেছেন তাঁরা। সোমবার রাতে মৃতার বাড়ি থেকে কোনও চিৎকারের শব্দ বা অস্বাভাবিক কিছু কেউ লক্ষ্য করেছেন কি না, সে সব জানার চেষ্টা করা হয়। তাছাড়া কী কী খোয়া গিয়েছে, তা দেখার জন্য তাঁর দুই মেয়েকে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। তাঁরা সব দেখে জানান, কয়েকটি সোনার চেন ছিল, সেগুলি পাওয়া যাচ্ছে না। বাকি সব মোটামুটি ঠিকই আছে। সোমবার প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিস প্রথম থেকেই মৃতার আত্মীয়দের সন্দেহ করছে। সূত্রের খবর, তাঁদের কয়েকজনের ভূমিকা খতিয়ে দেখতে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদও করা হচ্ছে বলে পুলিস জানিয়েছে।
জানা গিয়েছে, জমি সহ ওই বাড়ির বাজারমূল্য অনেক। তাই কোনওভাবে যদি বৃদ্ধাকে সরিয়ে দেওয়া যায়, তাহলে কাজটা অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। সম্পত্তিজনিত কারণেই যে খুন হয়েছেন সুষমাদেবী, সে ব্যাপারে পুলিস অনেকটাই নিশ্চিত। তাছাড়া এই ঘটনায় প্রোমোটারচক্র যুক্ত আছে কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বাড়ি তছনছ করে দেওয়ার বিষয়টি নিছক সাজানো বলে তদন্তকারী অফিসারদের মনে হয়েছে। লুটপাট চালাতে গিয়ে খুন, এই তত্ত্বও খাড়া করার চেষ্টা করা হয়েছে।
এদিকে, ওই বাড়ির বাইরে যে সব সুটকেস খোলা অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল, তা ঘরে ঢুকিয়ে তালাবন্ধ করে দিয়েছে পুলিস। ঘরগুলিতে আঙুলের ছাপ রয়েছে কি না, তা জানতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট বিশেষজ্ঞদের ডাকা হবে খবর।