কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
চাকদহ পুরসভা এলাকার বাসিন্দারা জানিয়েছেন, পুরসভার বিদায়ী চেয়ারম্যান দীপক চক্রবর্তীর ওয়ার্ডে করোনা আক্রান্তের হার সব থেকে বেশি। অন্যান্য ওয়ার্ডগুলিও পিছিয়ে নেই। তবে এই ভয়ঙ্কর অবস্থার জন্য মণীন্দ্র হাট এবং সিংহের হাটে ভিড়কেই দায়ী করছেন এলাকার মানুষ।
ওই এলাকার বিদায়ী কাউন্সিলার দিবাকর চক্রবর্তী বলেন, যেভাবে ওয়ার্ডগুলির অবস্থার অবনতি হচ্ছে, তাতে চিন্তা বাড়ছে। বিভিন্ন বাজারে অনিয়ন্ত্রিত ভিড়। এই বাজারগুলিতে শুধু মানুষ নয়, অন্য জেলার লোকজনও আসছেন কেনাকাটা করতে। ফলে সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ছে। জেলাশাসক বিভু গোয়েল বলেছেন, বাজারগুলিতে নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসন সব করবে, তা তো হয় না। ক্রেতা-বিক্রেতাদেরও সতর্ক, সজাগ থাকতে
হবে। আমরা এই দু’টি বাজার নিয়ে আলোচনা করছি। কী করা যায়, সেটা দেখছি। কল্যাণীর এসডিপিও তারকশঙ্কর ভট্টাচার্য বললেন, চাকদহর পরিস্থিতির উপরে আমাদের নজর রয়েছে। ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতেই হবে। কীভাবে কী করা যায়, তা নিয়ে আমি শীর্ষকর্তাদের সঙ্গে কথা বলব। মণীন্দ্র হাটের ঠিক পিছনেই নেতাজি পার্ক। তার সামনে দাঁড়িয়ে এক প্রবীণ বাসিন্দা বললেন, দেখছেন তো কী অবস্থা! প্রশাসনের কোনওরকম সক্রিয়তা দেখছেন? আমরা তো আতঙ্কে ভুগছি। চাকদহে এমন অবস্থা হওয়ার কথা ছিল না। কিন্তু দু’টি বাজারই আমাদের ডুবিয়ে দিয়েছে। আবার সিংহের হাট লাগোয়া স্টেশন রোডের এক ব্যবসায়ী বললেন, অর্থনৈতিক অবস্থা তলানিতে। আবার প্রাণের কথাও তো ভাবতে হবে। নাহলে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তেই থাকবে।