গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
আমরা এইসব আবেদনপত্র মহকুমাশাসকের কাছে জমা দেবো। ব্যবসায়ীরা বলেন, আমরা চাইছি দ্রুত রাজ্য সরকার ও পুরসভা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যাপারে উদ্যোগ নিক।
এদিকে, এদিন সকাল থেকেই পুরসভার উদ্যোগে জোরকদমে শুরু হয়ে যায় কাপড়পট্টিতে পরিষ্কারের কাজ। জেসিবি মেশিন এনে ধ্বংসস্তূপ থেকে ছাই সরানো হয়। পাশাপাশি পড়ে থাকা টিন, অ্যাসবেস্টসও সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। জল ঢেলে আগুন নেভানোর কাজও করেন পুরসভার কর্মীরা। অনেক ব্যবসায়ী এই কাজে তাঁদের সঙ্গে হাত লাগান। ব্যবসায়ীরা বলেন, পুরসভা পরিষ্কার ও মেরামত করে দিলেই দোকানের কাজ শুরু করব। অন্যদিকে, এদিন বিকেলে বিধায়ক সুজন চক্রবর্তীর প্রতি হামলার প্রতিবাদে পদ্মপুকুর থেকে রবীন্দ্রভবন পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করেন সিপিএম কর্মীরা। সুজনবাবু নিজেও ছিলেন। তিনি বলেন, ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। তদন্ত ধামাচাপা দেওয়া যাবে না।