বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা যাচ্ছে, এই বাড়িতে বৈশালী ডালমিয়ার পরিবারের কেউ পাকাপাকিভাবে থাকেন না। তাঁরা মাঝেমধ্যে আসেন। বাড়ি দেখাশোনার জন্য ন’জন পরিচারক-পরিচারিকা আছেন। এখানে পুরনো আমলের বহু দামি জিনিস ছিল। যার মধ্যে কিছু জিনিসের বিশাল অ্যান্টিক ভ্যালু। আলমারির মধ্যে সোনা ও হীরের অলঙ্কার রাখা ছিল। আলমারির চাবি ডালমিয়া পরিবারের কাছেই থাকে। কয়েকদিন আগে এই বাড়িতে আসেন বৈশালীদেবী। তাঁর নজরে আসে, বাড়িতে থাকা স্মারক সহ আরও অনেক কিছুই নেই। আলমারির মধ্যে থাকা হীরে ও সোনার গয়না উধাও। জুন মাসের শেষ দিকে তাঁরা এই বাড়িতে শেষবার এসেছিলেন। তার থেকে সন্দেহ করা হচ্ছে, ২৭ জুন থেকে ২৩ জুলাই এর মধ্যে এই
চুরির ঘটনা ঘটেছে। বৈশালীদেবী পরিচারকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন। পুলিসের সন্দেহ, এদের মধ্যে কেউ চুরির ঘটনায় জড়িত। ডুপ্লিকেট চাবি তৈরি করে সরানো হয়েছে হীরে ও সোনার অলঙ্কার। পরিকল্পনা করে গোটা ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। পুলিসের বক্তব্য, যেহেতু পরিচারক-পরিচারিকারা এই বাড়ি দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন, তাই তাঁরা কোনওভাবে দায় এড়াতে পারেন না। তাঁদের জেরা করে জানার চেষ্টা চলছে, কে বা কারা এই মালপত্র সরিয়েছে। সেই সঙ্গে হাতানো জিনিস কোথায় রাখা আছে, তাও জানার চেষ্টা হচ্ছে।