গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিন বাজারে বৈঠকে বসেন পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর সদস্য, কাপড়পট্টি ব্যবসায়ী সমিতি, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা। ছিলেন কাছারি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদকও। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা বৈঠকে জানান, কয়েকদিনের মধ্যেই তাঁরা ওই জায়গায় নতুন করে ব্যবসা শুরু করতে চান। তাঁদের এই মতকে সমর্থন করে পুরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়, ব্যবসায়ীদের পাশে তারা আছে। কাছারি বাজার ব্যবসায়ী সমিতি থেকেও ব্যবসায়ীদের আর্থিক সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। পাশাপাশি কোন দোকানের ক্ষতির পরিমাণ কত, পুরসভার দেওয়া আবেদনপত্রে লিখে জমা দেওয়ার কথা বলা হয়। সূত্রের খবর, প্রায় ১০০ জন ব্যবসায়ীর আবেদনপত্র এদিন বিকেল পর্যন্ত জমা হয়েছে। এই আবেদন আরও বাড়বে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। ব্যবসায়ীরা ৩ লাখ, ৫ লাখ, ৮ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন। এদিন গৌতমবাবু বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বসার জন্য বিকল্প জমি বার করতে আলোচনাও চলছে। এদিকে, এদিনও কাপড়পট্টিতে দেখা গেল দোকানের ভিতরে আগুন ধিক ধিক করে জ্বলছে। এজন্য সকালে দমকেলের একটি ইঞ্জিনকেও আসতে হয়। প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, বারুইপুরের বাজারগুলির অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা নিয়ে খুব তাড়াতাড়ি বৈঠক করা হবে।