কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারপার্সন গৌরীকান্ত মুখোপাধ্যায় বলেন, কম্পোস্ট পিটে যে সার তৈরি হবে, তা বাসিন্দারা চাইলে নিজেরা ব্যবহার করতে পারেন। তাঁরা ব্যবহার না করলে আমরা তুলে নেব। কিন্তু পচনশীল বর্জ্য থেকে সার তৈরির ব্যবস্থা প্রত্যেক বাড়িতে রাখতে হবে। নতুন বাড়ি তৈরির জন্য ওই পরিকল্পনা বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। পুরসভা এব্যাপারে নিজস্ব আইন তৈরি করবে। চুঁচুড়া পুরসভার জন্য এই মুহূর্তে সবচয়ে বড় সমস্যা ডাম্পিং গ্রাউন্ড। দীর্ঘদিন ধরে ডাম্পিং গ্রাউন্ডে আবর্জনা জমতে জমতে তা উপচে যাচ্ছে। ফলে প্রায়শই আবর্জনা সাফাই নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়। পুরসভার হিসেবে, প্রতিদিন চুঁচুড়া শহরে ৮০ টন পচনশীল এবং অপচনশীল বর্জ্য পাওয়া যায়। ভবিষ্যতে এই বর্জ্যের পরিমাণ বাড়বে বই কমবে না। এই অবস্থায় সঙ্কট বাড়বে নিশ্চিতভাবেই। অন্যদিকে শহরে নতুন নতুন বাড়ি, আবাসন তৈরি হয়েই যাচ্ছে। বাসিন্দা সংখ্যার এই বাড়বাড়ন্তও পুরসভার নজরে আছে। ফলে ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখেই বর্জ্য সাফাই পদ্ধতিতে বদল আনতে চাইছে পুরসভা। তারই অন্যতম ধাপ নতুন বাড়ি তৈরির ক্ষেত্রে বর্জ্য জমিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা।
পুরসভার পরিকল্পনা অনুসারে, আবাসন বা বাড়ির ক্ষেত্রে পচনশীল বর্জ্য সেখানেই জমিয়ে রাখতে পারলে মোট আবর্জনার পরিমাণ কিছুটা কমবে। এই পরিকল্পনা পুরনো বাড়ির ক্ষেত্রেও প্রয়োগের ভাবনা পুরসভার আছে। কিন্তু বিষয়টি কঠিন হওয়ায় আপাতত পরিস্থিতি বুঝে চলতে চান পুরকর্তারা।