দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
কয়েক একর জুড়ে তৈরি হচ্ছে এই পার্ক। সেখানে বিলুপ্তপ্রায় কিছু গাছ যেমন রোপণ করা হবে, তেমনই জলাশয়ে ছাড়া হবে কিছু বিরল প্রজাতির মাছ। পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্য নৌবিহারের পরিকল্পনা রয়েছে। দ্রুত যাতে এই পার্ক সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া যায়, তার জন্য জোরকদমে চলছে কাজ।
কাশীনাথপুরের এই পার্কে যাওয়ার জন্য ঘটকপুকুর থেকে অটো বা বাসে করে চন্দনেশ্বর বাজার নামতে হবে। সেখান থেকে আরও তিন থেকে চার কিলোমিটার ভিতরে পড়বে এই বায়োডাইভার্সিটি পার্ক। জুনের ২১ তারিখ থেকে সেখানে এই কাজ শুরু হয়েছে বলে কর্মীদের থেকে জানা গিয়েছে। সেখানে গিয়ে দেখা গেল, পার্কে ঢোকার যে মাটির রাস্তা ছিল, তাতে ইট বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। ১০০ দিনে কাজে তা করানো হচ্ছে। তাছাড়া পার্কের প্রবেশপথে বাঁশ দিয়ে তোরণ তৈরি করা হয়েছে। কিছু কর্মীকে আবার ওই পার্কে বাগান তৈরির কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে। ভাঙড় ১ নম্বর ব্লকের বিডিও বলেন, পর্যটকরা এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। সেখানে পিকনিক করারও সুযোগ থাকবে। প্রশাসন সূত্রে খবর, এই পার্কে চেরি, করমচা, লাল জামরুল, হরিতকি, বয়রা ইত্যাদি গাছ লাগানো হবে। চারপাশে বসানো হবে নারকেল গাছও। স্থানীয়দের মতে, এখানে এমন পার্ক তৈরি হলে এলাকায় কর্মসংস্থান হবে। আশপাশে এখন কোনও দোকানপাট নেই। পর্যটকদের আনাগোনা শুরু হলে ছোটখাট দোকান চালু হতে পারে। তার মাধ্যমে অনেকে রোজগার করতে পারবেন।