গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
হাওড়া শহরের বিভিন্ন জায়গায় সামান্য বৃষ্টিতেই জল জমার সমস্যা বছরের পর বছর ধরেই রয়েছে। এর জন্য নিয়মিত নিকাশিনালা থেকে পলি তোলার কাজ না হওয়া, সেচখালগুলির সংস্কার না হওয়া ইত্যাদি কারণ হিসেবে উঠে এসেছে। এবার বর্ষার আগে হাওড়া শহরের নিকাশির সঙ্গে যুক্ত খালগুলির সংস্কার নিয়ে রাজ্য সরকারের সেচদপ্তরের কর্তাদের একাধিক বৈঠক হয়েছিল। সেই মতো পচাখাল, স্বর্ণময়ী খাল, রানিঝিল সংস্কারের কাজ বর্ষার মুখে শুরু হলেও তা শেষ করা যায়নি। রানিঝিলে ভর্তি কচুরিপানা। ফলে সেটির জলধারণ ক্ষমতা কমে গিয়েছে। পুরসভার এক পদস্থ কর্তা জানান, এর আগের ভারী বৃষ্টিপাতের সময় যে সব জায়গায় জল জমে থাকার অভিযোগ এসেছিল, সেরকম প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার পাঠিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যেমন মাসখানেকের মধ্যে বেনারস রোডের একটি অংশের বাসিন্দারা জমা জলের সমস্যা মেটানোর দাবিতে পথ অবরোধ করেছিলেন। সেখানে পুরসভার কর্মীরা গিয়ে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়ায় চলতি বৃষ্টিতে ওই এলাকা সমস্যামুক্ত হয়েছে। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, শহরের বিভিন্ন জায়গায় তাদের আটটি পাম্পিং স্টেশন রয়েছে। সেই স্টেশনগুলিতে আটটি পাম্পই চালু অবস্থায় রয়েছে। এছাড়াও শহরে প্রয়োজন অনুযায়ী মোট ২৫টি পোর্টেবল পাম্প বর্ষার জল সরানোর জন্য চালানো হচ্ছে। গত বছর থেকে ১০টি পোর্টেবল পাম্প বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে এবার।