পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
মাঝে উত্তর কলকাতার পাশাপাশি বেলেঘাটা, উল্টোডাঙা, কাঁকুড়গাছি, ফুলবাগান চত্বরে সংক্রমণ কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছিল। কিন্তু নতুন তালিকায় দেখা যাচ্ছে, সেখানেও বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। সব থেকে বেশি কন্টেইনমেন্ট জোন রয়েছে তিন নম্বর বরোতে। সেখানে কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা ১৩টি। ১২ নম্বর বরোতে রয়েছে ১০টি। ৯ নম্বর বরোতে ছ’টি। এরপরে যথাক্রমে ৮ নম্বর বরোতে চারটি, ১৩ নম্বর বরোতে দুটি এবং ১০ ও ১৬ নম্বর বরোতে একটি করে কন্টেইনমেন্ট জোন রয়েছে। নতুন সংক্রামিত এলাকার তালিকায় এখনও বস্তি কম, বহুতল বেশি। তবে, পুরনো তালিকায় দুটি বস্তি ছিল। নতুন তালিকায় সেটা বেড়ে হয়েছে পাঁচটি। কমপ্লেক্স বা বহুতল রয়েছে ১০টি, মাল্টিপল প্রেমিসেস রয়েছে ছ’টি, ফ্ল্যাট ছ’টি, মিশ্র এলাকা রয়েছে ন’টি এবং মার্কেট বা বাজার এলাকা রয়েছে একটি। বস্তি এলাকাগুলি হল ৩ নম্বর বরোর ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের জোড়ামন্দির বাজারের চাউলপট্টি, সুরেন সরকার রোডের মনসা মন্দির শীতলা সঙ্ঘ এবং মিলন মন্দির। এছাড়াও ৩ নম্বর বরোর ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের ইউ সি ব্যানার্জি রোডের বিবেকানন্দ স্কুল এলাকা এই তালিকায় ঢুকেছে। পাশাপাশি, রয়েছে পুরসভার ১২ নম্বর বরোর ১০৯ নম্বর ওয়ার্ডের মুকুন্দপুরের দীনেশ নগর।