কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
মৃতের পরিবার জানিয়েছে, গত ২০ জুলাই এক ঠিকাদার শান্তনুকে মুকুন্দপুরে রংয়ের কাজ করাবেন বলে ডেকে নিয়ে যান। কিন্তু, তারপর তিনি বাড়ি না ফেরায় চিন্তায় পড়েন পরিজনরা। দু’দিন পর শান্তনু বাড়িতে ফোন করে জানান, তিনি পাটনায় চলে গিয়েছেন, সেখানেই কাজ করছেন। চার-পাঁচ দিনের মধ্যে ফিরে আসবেন। এক সপ্তাহ পর, অর্থাৎ, ২৮ তারিখ পাটনা থেকে খবর আসে তিনি মারা গিয়েছেন। এই খবর শুনে ভেঙে পড়ে অভাবী পরিবার। এরপর থানা থেকে দেহ পাঠিয়ে দেওয়া হয় ওই যুবকের ঠিকানায়।
যে ঠিকাদার তাঁকে নিয়ে গিয়েছিলেন, তাঁর হদিশ মিলছে না বলে পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে। এমনকী কলকাতা থেকে আরও যে চার-পাঁচজন যুবক তাঁর সঙ্গে গিয়েছিলেন, তাঁদের সঙ্গেও যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। পরিবারের বক্তব্য, শান্তনুর বন্ধুরাই তাঁকে খুন করেছে। মৃত্যুর কারণ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট বলা হচ্ছে কোন যুক্তিতে? ময়নাতদন্তের রিপোর্টই তো এখনও আসেনি। তাছাড়া, মৃতের বুকে ও চোখের পাশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এদিকে, শান্তনুর বাড়ির লোকজন যখন সোনারপুর থানায় অভিযোগ করতে যান, তখন তাঁদের জানিয়ে দেওয়া হয়— আপাতত এই কেস পাটনা থানার অন্তর্ভুক্ত। সেখানে তদন্ত চলছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত এনিয়ে কিছু বলা যাবে না। সেই রিপোর্ট এখানে পাঠানো হলে তারপর যা করার করা হবে। তবে থানার তরফে সবরকম সহযোগিতা করা হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। শান্তনু নস্কর। ফাইল চিত্র