বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
মৎস্যজীবীদের আর্থিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতেই পেনশন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রাজ্য। প্রথম পর্যায়ে সাড়ে আট হাজার মৎস্যজীবী এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন। দ্বিতীয় দফা মিলিয়ে রাজ্যে মোট ১৯ হাজার মৎস্যজীবী পেনশনের আওতায় এলেন। জেলাভিত্তিক পেনশন প্রাপকের তালিকা অনুযায়ী শীর্ষে রয়েছে দুই ২৪ পরগনা। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় এবার মোট ১ হাজার ৯৬ জন ভাতা পাচ্ছেন। উত্তর ২৪ পরগনায় সেই সংখ্যা ১ হাজার ৫৩ জন। এর আগে এই দুই জেলার পেনশন প্রাপকের সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৮১০ এবং ৭৭৮ জন। মাছ উৎপাদনে শীর্ষে থাকা পূর্ব মেদিনীপুর থেকে এবার ৭৫৮ জন মৎস্যজীবী এই ভাতা পাচ্ছেন। এছাড়াও নদীয়াতে ৮৬৭, বাঁকুড়ার ৫৩৩, পূর্ব বর্ধমানের ৫৩৭ মুর্শিদাবাদের ৬৬২ বীরভূমের ৬৫৩ জন মৎস্যজীবী নতুন করে পেনশনের আওতায় আসছেন। সবচেয়ে কম উপভোক্তার সংখ্যা রয়েছে কালিম্পং জেলায়। প্রাপকের সংখ্যা মাত্র ৭। তারপরেই দার্জিলিং।
সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই ‘ডিরেক্টরেট অব ফিশারিজ’-এর বিজ্ঞপ্তি পৌঁছে গিয়েছে ব্লকে ব্লকে। পেনশন পাওয়ার যোগ্য মৎস্যজীবীদের তালিকা তৈরি করবে বিডিও অফিস। সেটি ফের সংশ্লিষ্ট জেলা অফিসে আসবে। সেই তালিকা চূড়ান্ত অনুমোদনের পরই সরাসরি উপভোক্তার অ্যাকাউন্টে ঢুকে যাবে টাকা। কারা পাবেন পেনশনের সুবিধা? যে সকল মৎস্যজীবীর বয়স ৬০ ও তার ঊর্ধ্বে এবং মাছ ধরতে অক্ষম, তাঁরাই এই পেনশন পাবেন। আগামীদিনে আরও প্রবীণ মৎস্যজীবী ‘জয় বাংলা’ প্রকল্পের আওতায় আসবেন বলে মৎস্য দপ্তরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন।