বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বছর তিনেক আগে দেগঙ্গার সোহাই খাঁপুর এলাকার বাসিন্দা সাবিনার সঙ্গে আমুলিয়ার বাওড়াটির সাহাবুদ্দিন মণ্ডলের বিয়ে হয়। তাঁদের দেড় বছরের কন্যাসন্তান রয়েছে। বিয়ের সময় গৃহবধূর বাপের বাড়ির তরফে পাত্রপক্ষের দাবিমতো পণ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারপরেও নানা অছিলায় টাকা দাবি করে সাবিনার উপর চাপ দেওয়া হতো বলে অভিযোগ। তা দিতে না পারলে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারও করা হতো। বাবা আমিনুল হক বেশ কয়েকবার টাকা দিয়ে সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি বলে অভিযোগ। বুধবার পণের টাকা নিয়ে ফের ঝামেলা শুরু হয়। গৃহবধূ রুখে দাঁড়ালে তাঁর উপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার শুরু করা হয় বলে অভিযোগ। ওই রাতেই ঘর থেকে সাবিনার অচেতন দেহ উদ্ধার হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় দেগঙ্গা ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মৃতার স্বামী সহ পরিবারের চার সদস্যের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। পলাতক স্বামী সহ আরও একজনের খোঁজে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। মৃতার বাবা বলেন, টাকা না পেয়ে ওরা আমার মেয়েকে খুন করবে কখনও ভাবিনি। ওদের কঠোর সাজা চাই।