বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
ঘটকপুকুর চারমাথা মোড় থেকে ডান দিকে চলে যাচ্ছে সোনারপুর যাওয়ার রাস্তা। মোড়ের মাথায় রয়েছে একটি স্কুলও। দু’পাশে বাজার। কিন্তু সেই রাস্তা দিয়ে হাঁটাচলা করা দায়। বড় বড় গর্ত বৃষ্টির জলে ভরে রয়েছে। তার সঙ্গে কাদায় মাখামাখি রাস্তা। সেখান দিয়েই বাস, বড় বড় ট্রাক, অটো টোটো ইত্যাদি যানবাহনের যাতায়াত। বিপদ মাথায় নিয়েই বাইক কিংবা ইঞ্জিনভ্যান চলাচল করে। কারণ রাস্তায় যত্রতত্র যেভাবে গর্ত ছড়িয়ে আছে, তাতে সামান্য অসাবধানতা দুর্ঘটনা ডেকে আনতে পারে। ওই রাস্তার আশেপাশে থাকা দোকানদারদের বক্তব্য, বর্ষায় এই রাস্তা যেন মরণফাঁদ। প্রাণ হতে নিয়ে যাতায়াত করতে হয়।
এদিকে মল্লিকাটি যাওয়ার রাস্তাটির হাল দেখলে মনে হবে, দীর্ঘদিন তা মেরামত করা হয়নি। গ্রামের মধ্যে দিয়ে সেই রাস্তা ভারী গাড়ি চলাচল করার উপযোগী নয়। তারপরও ১০ চাকার লরি যাওয়া আসা করে সেখান দিয়ে। তার জেরে রাস্তা ভেঙেচুরে গিয়েছে। বিশাল গোলাকার গর্তের গভীরতা এতটাই যে এলাকার বাসিন্দাদের বাড়ির হাঁস ওই গর্তে জমা জলে খেলা করে। পাড়ার একটি পুকুর সংস্কার না হওয়ায় সেটি ব্যবহারের অযোগ্য। অগত্যা গর্তের জলই ভরসা হাঁসগুলির। ওই এলাকা থেকে কিছুটা এগতেই দেখা গেল, রাস্তায় ঢেউ খেলে গিয়েছে। পিচের রাস্তা হওয়া সত্ত্বেও সেটি ভেঙে গিয়েছে। নীচের মাটি বেরিয়ে গিয়েছে। স্থানীয়দের বক্তব্য, এই রাস্তা ধরে গেলে জীবনতলা চলে যাওয়া যাবে। রোজ দু’বেলা মাছের খাবার নিয়ে বড় বড় ট্রাক যাতায়াত করে। তাতেই রাস্তার এই হাল। দীর্ঘদিন ধরে এই পথের মেরামত না হওয়ায় সেটির আরও অবনতি হয়েছে। রাস্তার এমন হাল নিয়ে এলাকায় সাধারণ মানুষ বেশ ক্ষুব্ধ। পঞ্চায়েত থেকে ব্লক, সর্বত্রই রাস্তা ঠিক করার আর্জি জানানো হয়েছে। কিন্তু লাভ হয়নি বলে তাঁদের অভিযোগ। এই প্রসঙ্গে ভাঙড় ১-এর বিডিও বলেন, রাস্তা ঠিক করার কথা থাকলেও, করোনার জেরে সেটা করা যাচ্ছে না। নিজস্ব চিত্র