বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
হাওড়া পুলিস কমিশনারেট সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত মোট ৩০ জনকে লকডাউন ভাঙার জন্য গ্রেপ্তার করেছে তারা। এছাড়া কোনা এক্সপ্রেসওয়ে, হাওড়া ব্রিজ ও বিদ্যাসাগর সেতুতে ওঠার মুখে নাকা চেকিং চলেছে। সব্জি, মাছ বা কোনও মুদিদ্রব্য কেনার অজুহাতে বাইরে বেরনো লোকজনকে পুলিসের তাড়া খেতে হয়েছে। হাওড়া জেলার গ্রামীণ এলাকায়ও সম্পূর্ণ লকডাউন হয় এদিন। সকাল থেকে পুলিস গ্রামেগঞ্জে মাইকে প্রচার করে রাস্তায় বেরতে বারণ করে। উদয়নারায়ণপুর, শ্যামপুর, বাগনানের গ্রামে গ্রামে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় মানুষ নিজে থেকেই অনেকটা ভয় পেয়েছে বলে মনে করছেন পুলিস কর্তারা।
হুগলিতে গত লকডাউনের দিনগুলিতে পুলিস অবাধ্য জনতাকে কখনও কান ধরে ওঠবোস করিয়েছিল, কখনও যানবাহনের চাকার হাওড়া খুলে দিয়েছিল। সেই কঠোর মনোভাবে এদিন মানুষ নিজে থেকেই ঘরবন্দি থেকেছেন বলে দাবি জেলা প্রশাসনের। গ্রাম বা মফসসলে চায়ের দোকানে তাসের আড্ডা বা জমায়েত সেভাবে দেখা যায়নি। জেলার ব্যস্ত এলাকা যেমন ডানকুনি সদর, চুঁচুড়ার খাদিনা মোড়, ঘড়ির মোড়, খরুয়া বাজার, চকবাজার থেকে শুরু করে চন্দননগরের লক্ষ্মীবাজার, সিঙ্গুরের রতনপুর মোড় ছিল শুনশান। এরপরও নিয়ম ভাঙায় কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও সেই সংখ্যাটা গত সপ্তাহের তুলনায় বেশ কম বলে পুলিস জানিয়েছে।