গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
আইনজীবীদের বক্তব্য, যে রেকর্ড পুড়ে গিয়েছে, তা আর পাওয়া যাবে না, সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে মামলা নথির প্রতিলিপি নিয়েই ফের রেকর্ড তৈরি করা হবে। এরকম নজির আগেও রয়েছে। কয়েক বছর আগে ব্যাঙ্কশাল কোর্টে এক ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে একটি এজলাস সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছিল। সেখানেও পরবর্তী সময় মামলার নথি তৈরির বিষয়ে ওইরূপ নানা সহযোগিতা নেওয়া হয়। তবে রাজ্য বার কাউন্সিল সদস্য তথা সরকারি আইনজীবী বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায় বুধবার বলেন, যেভাবেই হোক না কেন, পুরো প্রক্রিয়াটি কাজ শেষ করতে অনেকটা সময় লাগবে। এতে বিচারপ্রার্থীরা সমস্যা পড়বেন। আমরা চাই, পুরো প্রক্রিয়াটি দ্রুততার সঙ্গে হোক। তাতে সকলেই উপকৃত হবেন।
এদিকে, এই ঘটনায় বুধবার আলিপুর জাজেস কোর্টের পুড়ে যাওয়া এজলাসটির সামনে ছিল পুলিস মোতায়ন। ওই চত্বরটি ঘিরে দেওয়া হয় দড়ি দিয়ে। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, পুড়ে যাওয়া এজলাসের ভেতরে যে ক›টি লোহার আলমারি ছিল, তাতে কোনও মামলার নথি অক্ষত আছে কি না, তা দেখা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, প্রাথমিকভাবে যা যা আইনি প্রক্রিয়ার কাজ আছে, তা শেষ হলেই ওই এজলাসে পুড়ে যাওয়া নোংরা-আবর্জনা পরিষ্কার করার কাজ শুরু হবে। এদিকে, আলিপুর আদালতের আইনজীবী সংগঠনের অন্যতম কর্তা সুব্রত সর্দার এদিন বলেন, আমাদের দাবি, আলিপুর পুলিস ও জাজেস আদালতের বৈদ্যুতিক তারের লাইনগুলি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হোক। পাশাপাশি আদালতে থাকা অগ্নি নিরোধক সরঞ্জামের কার্যকারিতাও খতিয়ে দেখা হোক। ভবিষ্যতের জন্য আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া একান্তভাবে দরকার। -ফাইল চিত্র