রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ১০ নম্বরের এই পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। বাকি নম্বর আগের সেমেস্টার থেকে গড় করে দেওয়া হবে। শিক্ষকদের বক্তব্য, ইউজিসির পুরনো নির্দেশ অনুসারে পরীক্ষা হলে, এই মূল্যায়নের উপর ভিত্তি করে ছাত্রীদের নম্বর দেওয়া হবে। কিন্তু তাদের নয়া বিজ্ঞপ্তি যদি কার্যকর হয়, তাহলে ফের নতুন করে পরীক্ষা নিতে হবে। তাতে পড়ুয়াদের মানসিক চাপ আরও বাড়বে বলেই মনে করা হচ্ছে। এসবের মধ্যে উৎকণ্ঠায় আছেন প্রায় দু’হাজার ছাত্রী।
উপাচার্য অনুরাধা মুখোপাধ্যায় বলেন, ৩১ শে জুলাইয়ের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করার জন্য পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখন ইউজিসি যেভাবে নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে, তাতে পরিস্থিতি জটিল হয়েছে। শেষ পর্যন্ত সরকার যে সিদ্ধান্ত নেবে, সেই মতই আমাদের এগতে হবে। তবে করোনা সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে, তাতে এই মুহূর্তে লিখিত পরীক্ষা নেওয়া যাবে না বলেই মত প্রকাশ করেছেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা। তাঁদের মতে, বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে গেলে দূরবর্তী এলাকার ছাত্রীদের হস্টেলে এসে থাকতে হবে। এই পরিস্থিতিতে সেটা এক প্রকার অসম্ভব। তাই ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্ট বা হোম অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমেই মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সারতে হবে।
এদিকে, রাজ্যের আর কোনও বিশ্ববিদ্যালয় মূল্যায়ন প্রক্রিয়া শুরু করেনি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় অবশ্য ইউজিসি’র দুটি নির্দেশিকার অনেক আগেই ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টিতে হোম অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে পরীক্ষা নিয়েছে। রাজ্য সরকারও লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে নয়। এই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীও চিঠি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীকে। উপাচার্য পরিষদও ফাইনাল সেমেস্টারের লিখিত পরীক্ষা না নেওয়ার পক্ষে।