কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
এদিকে খুনের জন্য ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিস। সূত্রের খবর, খুনে একটি কুড়ুল ব্যবহার করা হয়েছিল। ধৃতকে জেরা করে তা উদ্ধার করা হয়েছে। তবে প্রশ্ন উঠেছে, মূল অভিযুক্তকে না পেয়ে কেন তার মাকে গ্রেপ্তার করা হল? পুলিসের বক্তব্য, এই খুনের সঙ্গে অভিযুক্তের মা’ও জড়িত। স্ত্রী ও শ্বশুরকে খুন করার সময়, অঞ্জলিদেবী তার ছেলেকে সাহায্য করেছেন। এমনকী ছেলেকে পালিয়ে যেতেও মদত দিয়েছেন বলে অনুমান করা হচ্ছে। এই ঘটনা নিয়ে তাকে জেরার সময় নানা অসংলগ্ন কথাবার্তা বলছিলেন। তারপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও জানা গিয়েছে, রমেশ জামাকাপড়ের ব্যবসা করতেন। কিন্তু তার থেকে খুব বেশি আয় হত না। সেকারণে ঘরজামাই হয়েই থাকতেন তিনি। এদিকে মৃত বাসুদেব গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর এই বাড়ি অন্য একজনকে বিক্রির চেষ্টা করছিলেন। তা জানতে পেরে যায় জামাই। তাতে দু’জনের মধ্যে ঝামেলা আরও চরম আকার নেয়। এ নিয়ে অশান্তি লেগেই ছিল। স্ত্রীর সঙ্গেও গোলমাল চলছিল। শেষের দিকে তা ছাড়াছাড়ির পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত শনিবার রাতেই শশুর ও স্ত্রীকে খুন করার প্রস্তুতি চূড়ান্ত করে তা বাস্তবায়িত করেন রমেশ। খুনের ঘটনার পর ২৪ ঘন্টার বেশি কাটলেও, কেন মূল অভিযুক্তকে ধরতে পারছে না পুলিস, তা নিয়ে এলাকাবাসীদের মধ্যে একটা ক্ষোভ রয়েছে। এদিকে শনিবারের পর এদিন ওই এলাকা ছিল থমথমে। পুলিসের আনাগোনা ছিল চোখে পড়ার মতো।