পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাওকে নিয়ে জেলার একাধিক কন্টেইনমেন্ট জোন ও কোভিড হাসপাতাল ঘুরে দেখেন রাজ্যের স্বাস্থ্য সচিব। জেলাশাসক বলেন, সার্বিক প্রস্তুতি দেখে স্বাস্থ্য সচিব সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। সেগুলি কার্যকর করা হবে। কন্টেইনমেন্ট জোনে বাসিন্দাদের প্রয়োজনীয় জিনিস সঠিকভাবে সরবরাহ করতে বিশেষ পরিকল্পনা করা হচ্ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহকারীদের আলোচনার জন্য
ডাকা হয়েছে।
কন্টেইনমেন্ট জোন ও কোভিড হাসপাতাল পরিদর্শনের পর স্বাস্থ্য সচিব শ্রীরামপুরে বৈঠক করেন। সেখানেই তিনি করোনা নিয়ে সতর্কতার উপরে জোর দেন। আমজনতার মনোবল বাড়াতে করোনা জয়ীদের নিয়ে প্রচারের কথাও বলেছেন স্বাস্থ্য সচিব। বৈঠকে ছিলেন হুগলি জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ সুবীর মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন, করোনা রিপোর্ট দ্রুত যাতে আসে তা নিয়ে বৈঠকে কথা হয়েছে। তাছাড়া জেলার করোনা চিকিৎসার পরিকাঠামো আরও উন্নত করতে অতিরিক্ত নার্স ও ভেন্টিলেটরের দাবি জানানো হয়েছে। এছাড়া বিএসএনএলের নেটওয়ার্ক সমস্যায় করোনা পরিস্থিতিতে তথ্য আদানপ্রদানে সমস্যা হচ্ছে বলেও তাঁকে জানানো হয়। স্বাস্থ্যকর্তা সমস্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, করোনা টেস্ট করার জন্য সেন্টারের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। রিপোর্ট পেতে সমস্যা হবে না।
এদিকে, কন্টেইনমেন্ট জোনে লকডাউন নিশ্চিত করতে শনিবার দিনভর জেলা প্রশাসনের তৎপরতা দেখা দিয়েছে। ২১টি জোনে লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে পুলিস পিকেট থেকে টহলদারি সবই ছিল। লকডাউন জোনগুলিতে যাতায়াত প্রায় চোখেই পড়েনি। প্রশাসনের দাবি, বাসিন্দারাও কঠোরভাবে লকডাউন মানছে।