বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এর পাশাপাশি এদিন থেকে হাওড়া পুলিসের ‘লকডাউন সোলজার’দেরও কন্টেইনমেন্ট জোনের বাসিন্দাদের নানা সাহায্যে হাত বাড়িয়ে দিতে দেখা গিয়েছে। করোনার পরিস্থিতিতে গৃহবন্দি মানুষকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য এলাকার যুবকদের নিয়ে এই ‘লকডাউন সোলজার’ দল গঠন করেছিল হাওড়া পুলিস।
পুরসভার এক পদস্থ আধিকারিক জানান, ১৭টি এলাকায় প্রায় ১০০ জন কর্মী এই হোম ডেলিভারির কাজ করছেন। ফোনে অর্ডার লিখে নিয়ে বেলা ১টার পর বাড়িতে জিনিস পৌঁছে দিয়ে আসা হচ্ছে। তার আগে গৃহস্থের বাড়িতে গিয়ে টাকা নিয়ে আসছেন কোনও কর্মী। এখনই এই কাজে বেসরকারি সংস্থার সাহায্য নেওয়া হয়নি বলে জানিয়ে ওই কর্তা বলেন, জনগণ খুব বেশি এই পরিষেবা ব্যবহার করলে ভবিষ্যতে তাঁদের কাজে লাগানো হতে পারে। এদিন পুরসভার তরফে দমকল ও পুলিসের সাহায্য নিয়ে কন্টেইনমেন্ট জোনগুলির রাস্তা, ঘরবাড়ির দেওয়াল জীবাণুমুক্ত করার কাজ হয়। সংক্রমিত সব এলাকায় এই কাজ হবে বলে জানিয়েছে পুরসভা।