বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
তাহলে এনআরএসে এখন কাজকর্ম চলছে কীভাবে? হাসপাতালে এক কর্তা জানিয়েছেন, বাধ্য হয়ে স্থানীয়ভাবে কিনতে হচ্ছে গ্লাভস ও অন্যান্য সরঞ্জাম। শুধু গ্লাভস নয়, বর্জ্য রাখার বিভিন্ন রঙের ব্যাগ সরবরাহ করাও বন্ধ করে দিয়েছে সংস্থাগুলি। হাসপাতালের সুপার ডাঃ করবী বড়াল বলেন, বিষয়টি আমিও শুনেছি। এখানে নতুন এসেছি বলে বুঝতে একটু সময় লাগছে। নিশ্চয়ই কিছু না কিছু ব্যবস্থা করা হবে।
সরকারি হাসপাতালে সংক্রমণ এড়াতে চার ধরনের ব্যাগ ব্যবহার করা হয়। লাল, হলুদ, নীল এবং কালো। লাল ব্যাগে প্লাস্টিক জাতীয় জিনিসপত্র, হলুদে দেহাংশ, প্লাসেন্টা ও সংক্রামক বর্জ্য, নীলে কাচের জিনিসপত্র, অ্যাম্পুল, সিরিঞ্জ ইত্যাদি এবং কালো ব্যাগে অন্যান্য যাবতীয় হাসপাতাল বর্জ্য রাখা হয়। করোনা উপসর্গ থাকা রোগীদের এখানকার আইসোলেশন ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা চলছে। রোগী-ডাক্তার-স্বাস্থ্যকর্মী মিলিয়ে এই পর্বে হাসপাতালের অনেকেই আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে সংক্রমণ ঠেকাতে সঠিকভাবে বর্জ্য নিষ্কাশন জরুরি। হাসপাতাল সূত্রের খবর, ১৮ মার্চ লকডাউন শুরুর পর থেকে এখনও পর্যন্ত এখানে সরবরাহ হয়েছে ৩১ হাজার ৫০০ গ্লাভস। এনআরএসে যা চাহিদা, তাতে তা মাত্র ১০ দিনেই শেষ হয়ে গিয়েছে। হাসপাতাল সূত্রের খবর, আর্থিক স্বচ্ছতা বজায় রাখতে স্থানীয়ভাবে যত কম জিনিসপত্র (লোকাল পারচেজ) কেনা যায়, ততই ভালো। কিন্তু উপায় কী, পরিস্থিতি সামাল দিতে সেসব কিনতেই হচ্ছে।