গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, কলকাতা পুরসভা এলাকায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৬৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন। যা এপর্যন্ত রেকর্ড। লকডাউনে কড়াকড়ি হওয়ার আগে এদিনই সংক্রামিত এলাকাভিত্তিক বৈঠক হয়। পুলিস প্রশাসনের সঙ্গে বিভিন্ন সংক্রামিত এলাকা নিয়ে বরো কোঅর্ডিনেটররা বৈঠক করেন।
পাশাপাশি এই সব এলাকায় সচেতনতা প্রচারের সঙ্গে মাইক্রো প্ল্যানিং করছে চাইছে পুরসভা। বহুতল আবাসনে ঢুকে জীবাণুনাশক স্প্রে করা থেকে শুরু করে নানা ধরনের ব্যবস্থা নিতে সমস্যা হচ্ছে, সেটাও স্বীকার করেছে কলকাতা পুরসভা। তাই, লকডাউনের এই পর্যায়ে সেইসব বহুতলের বাসিন্দাদের কাছে অনুরোধ জানানো হবে বলে জানিয়েছেন ফিরহাদ। তাঁর বক্তব্য, যেসব বহুতলে ঢোকা সম্ভব সেখানে মাইক্রো প্ল্যানিং করা হবে। সেখানকার বাসিন্দাদের নিয়মিত স্বাস্থ্যের খোঁজখবর রাখবেন পুরকর্মীরা। আবাসনের লিফটেও বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। কারণ, অনবরত লিফট ব্যবহারের ফলেও সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। প্রয়োজনে ওষুধ বিলি করা হবে। পাশাপাশি সেখানকার বাসিন্দাদের সচেতন করতে লিফলেটও দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।