বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পুলিস পরিচয়ে বাড়িতে ঢুকে এক ব্যক্তিকে আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে অপহরণ ও টাকা লুট করে চম্পট দিল একদল দুষ্কৃতী। বুধবার ভোর রাতে চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে কড়েয়া থানার ব্রাইট স্ট্রিটে। ঘটনার তদন্তে নেমে কলকাতা পুলিস তোফাজ্জল ইসলাম ওরফে ভুট্টো নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। কলকাতা পুলিসের গোয়েন্দা প্রধান মুরলীধর শর্মা এই খবর জানিয়েছেন।
কলকাতা পুলিস সুত্রে জানা গিয়েছে, পেশায় গৃহস্থালির ইলেকট্রনিক সামগ্রী মেরামতের কারিগর মহম্মদ ইরশাদ ওরফে সমীরের কড়েয়া থানার বি-৫০ ব্রাইট স্ট্রিটের বাড়িতে বুধবার ভোর তিনটে নাগাদ ৫-৬ জনের একটি সশস্ত্র দুষ্কৃতী দল ঢুকে প্রথমেই তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নেয় বলে অভিযোগ। এরপর ইরশাদকে জোর করে তুলে নিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। ইরশাদের অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা আগ্নেয়াস্ত্র মাথায় ঠেকিয়ে একটি এটিএম থেকে জোর করে ১০ হাজার টাকা তুলতে বাধ্য করে। টাকা লুটের পর দুষ্কৃতী দলটি ইরশাদকে মারধর করে পালিয়ে যায়। তাঁর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে কড়েয়া থানার পুলিস অস্ত্র আইন, অপহরণ, লুটপাট, ভুয়ো পরিচয় সহ একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে। এই ঘটনার তদন্তে বেশ কিছু অসঙ্গতি পেয়েছে পুলিস। প্রথমত, টাকা পয়সা লেনদেন সংক্রান্ত কোনও পুরনো বিবাদের জেরে এই ঘটনা কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। দ্বিতীয়ত, কোনও ব্যক্তিগত বিবাদের জেরে এই ঘটনা কি না, দেখা হচ্ছে তাও। পাশাপাশি, এই ঘটনার তদন্তে ওই এলাকার সিসি টিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিস। এদিকে, পলাতক বাকি দুষ্কৃতীদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। কলকাতা পুলিসের এক সুত্র জানিয়েছে, যে কায়দায় দুষ্কৃতী দলটি বাড়িতে ঢুকে ওই কারিগরকে অপহরণ করে লুটপাট চালিয়েছে, তাতে উভয়ই একে অপরের পরিচিত বলেই মনে হচ্ছে। তবে কারণ যাই হোক না কেন, ভোর রাতে কলকাতা শহরে বুকে এমন ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে।
কলকাতা পুলিস সুত্রে জানা গিয়েছে, পেশায় গৃহস্থালির ইলেকট্রনিক সামগ্রী মেরামতের কারিগর মহম্মদ ইরশাদ ওরফে সমীরের কড়েয়া থানার বি-৫০ ব্রাইট স্ট্রিটের বাড়িতে বুধবার ভোর তিনটে নাগাদ ৫-৬ জনের একটি সশস্ত্র দুষ্কৃতী দল ঢুকে প্রথমেই তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নেয় বলে অভিযোগ। এরপর ইরশাদকে জোর করে তুলে নিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। ইরশাদের অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা আগ্নেয়াস্ত্র মাথায় ঠেকিয়ে একটি এটিএম থেকে জোর করে ১০ হাজার টাকা তুলতে বাধ্য করে। টাকা লুটের পর দুষ্কৃতী দলটি ইরশাদকে মারধর করে পালিয়ে যায়। তাঁর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে কড়েয়া থানার পুলিস অস্ত্র আইন, অপহরণ, লুটপাট, ভুয়ো পরিচয় সহ একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে। এই ঘটনার তদন্তে বেশ কিছু অসঙ্গতি পেয়েছে পুলিস। প্রথমত, টাকা পয়সা লেনদেন সংক্রান্ত কোনও পুরনো বিবাদের জেরে এই ঘটনা কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। দ্বিতীয়ত, কোনও ব্যক্তিগত বিবাদের জেরে এই ঘটনা কি না, দেখা হচ্ছে তাও। পাশাপাশি, এই ঘটনার তদন্তে ওই এলাকার সিসি টিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিস। এদিকে, পলাতক বাকি দুষ্কৃতীদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। কলকাতা পুলিসের এক সুত্র জানিয়েছে, যে কায়দায় দুষ্কৃতী দলটি বাড়িতে ঢুকে ওই কারিগরকে অপহরণ করে লুটপাট চালিয়েছে, তাতে উভয়ই একে অপরের পরিচিত বলেই মনে হচ্ছে। তবে কারণ যাই হোক না কেন, ভোর রাতে কলকাতা শহরে বুকে এমন ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে।
