বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ফিরহাদ বলেন, সংক্রামিত এলাকাগুলিকে ঘিরে ফেলা হবে। সেখানে নির্দিষ্ট বাড়ি এবং আবাসনে ফের সচেতনতা প্রচার চালাবে পুরকর্মী এবং পুলিস প্রশাসন। করোনা আক্রান্ত কোনও বাড়ি বা আবাসনের বাসিন্দারা যাতে বাইরে ঘোরাঘুরি করতে না পারেন, সেদিকেও কড়া নজর রাখা হবে। কড়া নজরদারি চলবে বাজারগুলিতেও। তবে, নাগরিকদের কর্মক্ষেত্রে যাওয়া কিংবা নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য পাওয়ার ক্ষেত্রে যেন কোনও সমস্যা না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখবে প্রশাসন। যত্রতত্র ঘুরে বেড়ানো, গল্পগুজব বন্ধ করতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
গত ১৪ দিনে শহর কলকাতার এই ৩৩টি এলাকায় সংক্রমণের সংখ্যা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই কারণেই এবার কঠোরভাবে পুরোপুরি লকডাউনের পথে হাঁটতে বাধ্য হয়েছে পুর-প্রশাসন। আবাসনে নজরদারির ক্ষেত্রে সমস্যা নিয়ে বারবার সরব হয়েছেন পুরমন্ত্রী। ফিরহাজ জানিয়েছেন, কন্টেইনমেন্ট এলাকায় এবার বহুতলের ভিতরে জীবাণুনাশক স্প্রে করার জন্য বাসিন্দাদের কাছে আবেদন জানানো হবে।