পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে খবর, ১২ এবং ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে সবচেয়ে বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। দু’টিতেই এখন ছ’জন করে আক্রান্ত। তার মধ্যে ১২ নম্বর ওয়ার্ডে তিনজন পুলিসকর্মী রয়েছেন। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে তিনজন করোনা আক্রান্ত বারুইপুর পুলিস জেলা অফিসের কর্মী। ১১ নম্বর ওয়ার্ডে পাঁচজন করোনা আক্রান্ত বলে জানা গিয়েছে।
তবে ১, ৬, ৮, ৯ এবং ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে এতদিন কেউ করোনা আক্রান্ত হননি। কিন্তু গত কয়েকদিনে সেইসব ওয়ার্ডেও কয়েকজন আক্রান্ত হয়েছেন। বারুইপুর পুলিস জেলার অফিসেও ছড়িয়েছে এই জীবাণু। সেখানে আরও ১০ জনের শরীরে মিলেছে ভাইরাস। এদিকে, বারুইপুর জেলা হাসপাতালে বেশ কয়েকজন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন বলে খবর।
এভাবে বিভিন্ন ওয়ার্ডে করোনা সংক্রমণ বাড়লেও, হেলদোল নেই এলাকাবাসীর। কাছারি বাজার ও পুরাতন বাজার এলাকায় মানুষের ভিড় উপচে পড়ছে। সেখানে সামাজিক দূরত্ব মানার বালাই নেই। মাস্ক ব্যবহারেও অনেকের অনীহা দেখা গিয়েছে। বিক্রেতাদের অনেকেই গলায় মাস্ক ঝুলিয়ে রেখেছেন। আর যাঁরা বাজারে ঘুরছেন, তাঁদের বেশ কয়েকজনের মাস্ক পকেটে ঝুলছে। এরকম এক ক্রেতাকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, গরম লাগছে বলে মাস্ক খুলে রেখেছেন। কিছুক্ষণ পর ফের পরবেন। আরও একজনকে এই নিয়ে প্রশ্ন করা হলে, তিনি হেসেই বিষয়টি উড়িয়ে দেন। বারুইপুরের বিভিন্ন এলাকায় ১০০ দিনের কাজে নিযুক্ত কর্মীরাও সামাজিক দূরত্ব না রেখেই কাজ করছেন।