পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কারাদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, যেহেতু কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারগুলিতে বন্দির সংখ্যা বেশি, তাই সেখানে থাকছে একাধিক মিউজিক সিস্টেম। পুরো বিষয়টি মনিটর করবে অভিজ্ঞ লোকজন। সকাল এবং সন্ধ্যায় নির্দিষ্ট সময়ে চলবে মিউজিক থেরাপি। সূত্রের খবর, আত্মহত্যার প্রবণতা কাটাতে শোনানো হবে নানা সতর্কবাণী। মোটিভেশনাল গল্পও বাজানো হবে। এর ফাঁকেই বাজবে গান, বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র। জেল কর্মীদের একাংশের বক্তব্য, এই উদ্যোগ নেওয়ায় বন্দিরাও উৎসাহিত।
জেল কর্মীদের কথায়, আমরা চাই, জেলে প্রতিটি বন্দি সুষ্ঠুভাবে থাকুন। তাঁরা যাতে কোনওভাবেই মানসিক অস্থিরতায় না ভোগেন ও আত্মহত্যার পথে পা না বাড়ান, তার জন্যই এই উদ্যোগ। বিভিন্ন সময়ে সামাজিক সংগঠন ও জেলের ভিতরেই আলোচনা, গান সহ নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে থাকে। সেই সব অনুষ্ঠানে বন্দিরা অংশগ্রহণ করেন। এর ফলে তাঁদের মানসিকতারও পরিবর্তন ঘটে। সংশোধনাগার থেকে বেরিয়ে সমাজের মূল স্রোতে ফিরে আসতে সাহায্য করে তাঁদের। দেখা গিয়েছে, বন্দি দশা কাটানোর পর পরবর্তীকালে কেউ কেউ শিল্প-সংস্কৃতিকেই জীবনের অঙ্গ করে নিয়েছেন।