বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
নৈটি রোড থেকে যে রাস্তাটি হিন্দমোটর টেস্টিং রোডে মিশেছে, তার অবস্থা আরও খারাপ। গোটা রাস্তার খানাখন্দে জমে রয়েছে জল। বিশেষ করে বড়বহেরার শাস্ত্রীনগর এলাকার অবস্থা খুবই শোচনীয়। সেখানে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করা হয়েছে। রাস্তার পাশে বসছে পাইপ লাইন। বৃষ্টিতে কাদায় যাতায়াত করাই খুব মুশকিল। বিবেকানন্দ রোড, বিদ্যাসাগর রোডের অবস্থা এতটা খারাপ না হলেও ওই বাস্তাগুলির পরিস্থিতিও খুব একটা ভালো নয়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, কানাইপুর অঞ্চলের
গোটা এলাকাতেই প্রায় সব রাস্তা কম বেশি বেহাল। অল্প বৃষ্টিতেই খানাখন্দগুলি জলে ভরে যাচ্ছে। ফলে খানাখন্দ নজরে আসে না। তাই যে কোনও সময় বড় বিপদ ঘটতে পারে। শুধু রাস্তা নয়, বিপাকে ফেলছে নর্দমাও। আবর্জনা ঠিকমতো পরিষ্কার না হওয়ায় নর্দমার জল রাস্তায় উপচে পড়ছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ নানা জায়গায়। তাছাড়া বিভিন্ন জায়গাতেই জল জমে থাকছে। বর্ষার হাত ধরেই ডেঙ্গু মরশুমের শুরু। তাই ডেঙ্গু নিয়েও এলাকার বাসিন্দারা খুবই আতঙ্কে রয়েছেন।
রাস্তার হাল যে খারাপ, তা মেনে নিয়েছেন কানাইপুর পঞ্চায়েত প্রধান আচ্ছালাল যাদব। তিনি বলেন, রাস্তার অবস্থা খারাপ থাকার বড় কারণ লকডাউন। সেই সময় রাস্তা সংস্কারের কাজ সম্ভব হয়নি। তাছাড়া এলাকায় একটি পাইপলাইন বসানোর কাজ চলছে। সেই কারণেও রাস্তা সংস্কারের কাজে হাত দেওয়া যাচ্ছে না। তবে রাস্তা সংস্কারের জন্য টেন্ডার ডাকা হয়ে গিয়েছে। প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা দিয়ে রাস্তা সংস্কার হবে। এলাকার বাসিন্দাদের তখন আর দুর্ভোগ থাকবে না।