বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত এএসআই আগে নদীয়া জেলা পুলিসে কাজ করতেন। সেখানেও একইভাবে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। জেল থেকে বের হওয়ার পর তিনি কাজে যোগ দিয়েছিলেন। এরপর বদলি করে তাঁকে প্রথমে বারাসত ও পরে বসিরহাট জেলা পুলিস সুপারের অফিসে পাঠানো হয়। বসিরহাটে থাকাকালীন তিনি জেলা পুলিস সুপারের নামে ভুয়ো ইমেল আইডি তৈরি করেন। এরপর পুলিসে চাকরি দেওয়ার নাম করে একাধিক যুবকের কাছ থেকে টাকাও নেন বলে অভিযোগ। বর্ধমানের নাদনঘাটের এক যুবকের থেকে জেলা পুলিস কর্তারা বিষয়টি জানতে পারেন। এরপর পুলিস সুপারের অফিস থেকে সুয়োমোটো কেস করে তদন্ত শুরু করা হয়। অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ার পর বুধবার রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করার পাশাপাশি সাসপেন্ড করা হয়েছে। বসিরহাটের পুলিস সুপার কঙ্করপ্রসাদ বারুই বলেন, পুলিসে চাকরি দেওয়ার নাম করে ওই এএসআই একাধিক যুবকের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। ভুয়ো ইমেল আইডি তৈরি করে সে তাঁদের কাজে যোগ দেওয়ার চিঠিও পাঠিয়েছিল। আমরা অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়েছি।