গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের পরিবর্তে অনেকেই কল্যাণী-চাকদহ রাজ্য সড়ক ব্যবহার করেন। চাকদহ, রানাঘাট, শান্তিপুর এলাকার অনেক ব্যবসায়ী রাতের দিকে সব্জি বোঝাই গাড়ি নিয়ে এই রাস্তা ধরে কলকাতা ও হুগলি যান। চাকদহ থানার আলাইপুরের কাছে ২০জনের দুষ্কৃতী দল গাছের গুঁড়ি ফেলে রাস্তা আটকে দেয়। রাত পৌনে ১টা থেকে ভোর পর্যন্ত গাড়িগুলিতে লুটপাট চালানো হয়। দুষ্কৃতীরা আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে নগদ টাকা, মোবাইল সহ অন্যান্য জিনিসপত্র কেড়ে নেয়। বাধা দিতে গেলে কয়েকজনকে মারধর করা হয়। এক সব্জি ব্যবসায়ী বলেন, রাত দেড়টা থেকে চাকদহ থানার এক পুলিস অফিসারকে বারবার ফোন করা হয়েছে। কিন্তু, উনি ফোন তোলেননি। তিনটের সময় ফোন তুলেছেন। ভোরবেলায় পুলিস এসেছে। পুলিস আসার আগে পর্যন্ত আটকে পড়া সবকটি গাড়িতে লুটপাট চালিয়ে দুষ্কৃতীরা।
এদিন সকাল ৬টা থেকে ৭টা পর্যন্ত অবরোধ করেন এলাকার বাসিন্দারা। তাঁরা বলেন, পুরনো দিনের ঘটনা ফিরে আসছে। আগে এই রাস্তায় গাছের গুঁড়ি ফেলে প্রায়শই ডাকাতি হতো। বেশ কয়েকবছর বন্ধ ছিল। আবার ডাকাত দল সক্রিয় হয়েছে। বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘক্ষণ ধরে লুটপাট চললেও এই রাস্তায় পুলিসের কোনও টহলদারি গাড়ি দেখা যায়নি। চাকদহ থানার পুলিস জানিয়েছে, দুষ্কৃতীদের ধরতে তল্লাশি চলছে।