কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
বনমন্ত্রী বলেন, উম-পুনের তাণ্ডবে সুন্দরবনের টাইগার রিজার্ভ প্রজেক্ট ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা বন বিভাগের দেড়শো কিলোমিটার নাইলনের জাল একেবারে নিশ্চিহ্ন। বসত এলাকায় বাঘেদের ঢোকা আটকাতে লাখ লাখ টাকা খরচ করে এই জাল দেওয়া হয়েছিল। জালের বেড়া উধাও হয়ে যাওয়ায় খবর আসতে থাকে, বেশ কিছু এলাকায় বাঘেদের আনাগোনা বেড়ে গিয়েছে। জঙ্গল লাগোয়া বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তাই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় নতুন করে নাইলনের বেড়া দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রাথমিকভাবে টাইগার রিজার্ভের ১০৫ কিলোমিটার জাল দেওয়া হচ্ছে। সুধন্যখালি ও পীরখালিতে তারই কাজ এদিন সরজমিনে দেখে গেলাম। মন্ত্রী আরও বলেন, জেলা বন বিভাগেও কাজ শুরু হয়েছে। আশা করা যায়, আগামী সপ্তাহের ভিতর পুরো কাজ শেষ হয়ে যাবে। আমরা চাই, বাঘেরা কোনওভাবে যাতে লোকালয়ে আসতে না পারে।
ঝড়ে এবার সুন্দরবনের বাদাবনের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে বলে স্বীকার করলেন বনমন্ত্রী ও দপ্তরের শীর্ষকর্তারা। ক্ষতিগ্রস্ত জঙ্গলকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে প্রশ্ন করলে কর্তারা বলেন, প্রাথমিক হিসেবে ১৫০০ বর্গ কিলোমিটার জঙ্গল বিধ্বস্ত হয়েছে। এই জঙ্গলকে আগের অবস্থায় আনতে হলে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা লাগবে। সেই টাকা কেউ দেবে না। তবে অতীতের অভিজ্ঞতা হল, সুন্দরবনের বনাঞ্চল যতবার ক্ষতি হয়েছে, ততবারই আপনা থেকে ভরাট হয়েছে। অন্যদিকে, মন্ত্রী এদিন বিধায়ককে সঙ্গে নিয়ে গোসাবার জটিরামপুর খেয়াঘাটে ত্রাণ বিলি করেন। নিজস্ব চিত্র