পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বড়বাজার, তপসিয়া, কাঁকুড়গাছি, বেলেঘাটা সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় বহুতলগুলিতে আক্রান্তের সংখ্যা গত কয়েক সপ্তাহে বেড়েছে। উল্টোদিকে, বস্তি এলাকায় গোষ্ঠী সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। প্রায় নেই বললেই চলে। কলকাতা পুরসভার প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম বলেন, বাজারগুলিতে জীবাণুনাশক স্প্রে, র্যাপিড সোয়াব টেস্ট সহ একাধিক মাইক্রো প্ল্যানিং প্রক্রিয়াকে জোরদার করা হবে। সেইসঙ্গে চলবে বিশেষ নজরদারি। ইতিমধ্যেই পুরসভার বাজার এবং নিউ মার্কেটের মতো বড় বাজারে মাস্ক, স্যানিটাইজার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এবার শহরের অন্য বাজারগুলিতেও এগুলিকে বাধ্যতামূলক করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। বিভিন্ন বাজারের বাইরে লাগানো হবে পোস্টার। নিয়ম মেনে বাজার না চললে বা সংক্রমণের খোঁজ মিললে তা বন্ধ করে দেবে পুরসভা।
এদিকে, আক্রান্ত এলাকার সংখ্যা উত্তরোত্তর বাড়ছে কলকাতায়। উপসর্গহীনদের নিয়েই চিন্তিত পুরসভা। তাই, এতদিন শুধুমাত্র জ্বর দেখা হতো, এখন থেকে অক্সিজেনের মাত্রা এবং হৃদযন্ত্রের সমস্যা আছে কি না, পালস অক্সিমিটারে তা দেখা হবে।