সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
ঘটনার পরপরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খোঁজখবর নেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে ঘটনাস্থলে পাঠান। তিনি জানান, আপাতত পাশের একটা খোলা জায়গায় ক্ষতিগ্রস্তদের অস্থায়ী থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পুরসভা থেকে জল এবং খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। পরে জায়গাটি পরিষ্কার করে সেখানে কত ঘর ছিল, তা খতিয়ে দেখে ফের সেখানেই তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করা হবে। এবিষয়ে তাঁর দপ্তর সবরকম সহযোগিতা করবে বলেও মন্ত্রী জানিয়েছেন।
স্থানীয় এক বাসিন্দার কথায়, এদিন সাড়ে ১১টা নাগাদ আচমকাই আগুন আগুন চিৎকার শুনে তাঁরা বেরিয়ে আসে। ঘর থেকে অল্প কিছু জিনিসপত্র বের করতে পারলেও অধিকাংশ সামগ্রীই পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। কী থেকে আগুন লেগেছিল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে স্থানীয় একটি সূত্র থেকে পুলিস জানতে পেরেছে, ঝুপড়ি এলাকার দক্ষিণ দিকের একটি ঘরে সিলিন্ডারে বিস্ফোরণ ঘটে। তা থেকেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। সেই সঙ্গে যে রাস্তা দিয়ে দমকলের ঢোকার কথা, সেখান দিয়ে বড় গাড়ি প্রবেশ করতে পারেনি। কয়েকটি ছোট গাড়ি ঢুকে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে।
করোনার জেরে এমনিতেই ঝুপড়িবাসীদের এখন অনেকেরই রোজগার নেই। তার উপর উম-পুন ঝুপড়ির আরও ক্ষতি করেছিল। এদিন পোড়া ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে অনেকে বলেন, এতদিন শুধু কী খাব, সেই চিন্তা করতে হচ্ছিল। এবার ছাদটাও চলে গেল!