গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর মিলিয়ে প্রায় দু’হাজার ছাত্রছাত্রী ফাইনাল সেমেস্টার পরীক্ষা দেবেন। শিক্ষামন্ত্রীর কথা মতো, ক্যাম্পাস খোলার এক মাস পর পরীক্ষা নেওয়া হবে। দ্রুত পরীক্ষা শেষ করতে একদিনে একাধিক বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়ার কথাও ভেবে রেখেছে কর্তৃপক্ষ। এক কর্তার কথায়, এক ঘণ্টা করে যদি পরীক্ষা হয়, তাহলে দিনে তিনটি পরীক্ষা হয়ে যাবে। এতে গোটা প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ হবে এবং ফল প্রকাশ করতেও বেশি সময় লাগবে না।
দূরবর্তী এলাকার পড়ুয়াদের নিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ের চিন্তা বেশি। এমনি সময়ে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে হস্টেল বা মেসে থেকে পড়াশুনা করেন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন আর সেভাবে থাকা যাবে না। তাই কীভাবে তাঁদের এনে রাখা যাবে, তা নিয়েই ভাবনাচিন্তা করছেন কর্তারা। প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যেমন স্থির করেছে, হস্টেলে থেকে যাঁরা পরীক্ষা দেবেন, তাঁদের আগেরদিন চলে আসতে হবে। যদিও সবাইকে একসঙ্গে আসতে দেওয়া হবে না। ভাগ ভাগ করে ছাত্রছাত্রীরা আসবেন। পরীক্ষা দিয়ে আবার ফিরে যাবেন। পরদিন আবার নতুন দল আসবে। এইভাবে যাবতীয় সুরক্ষা বিধি মেনে পদক্ষেপ করতে চাইছেন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তারা।