পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রাণিসম্পদ দপ্তরের আওতাভুক্ত সুন্দরবন মিল্ক অ্যান্ড লাইভস্টক প্রোডিউসার ইউনিয়ন লিমিটেডের ব্র্যান্ড ‘সুন্দরিনী’। জৈব দুধ, পনির, মিষ্টি, ঘি, মধুর সঙ্গে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নিজস্ব দুধের সর চাল, অন্যান্য চাল ও সব্জির উৎপাদন ও বিক্রি করে তারা। লকডাউনে জঙ্গলে গিয়ে মধু সংগ্রহে নিষেধাজ্ঞা ছিল। তারপর এল ঘূর্ণিঝড়। পাশাপাশি, বহু গবাদি পশু জখম হয়েছে এবং মারাও গিয়েছে। খোলামকুচির মতো উড়ে গিয়েছে গোয়াল, সমিতির ঘরগুলি। যদিও সমিতির মহিলারা জানাচ্ছেন, দেশী বীজ এবং প্রযুক্তির সহায়তায় ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব। দেশীয় সাদা এবং লাল দুধের সর চাল সহ অন্যান্য চালের বীজ বাঁচিয়ে রেখেছিলেন নদীয়ার কিছু কৃষক। শান্তিপুর সহ নদীয়ার বিভিন্ন জায়গা থেকে সেইসব চালের বীজ আনা হয়েছে। এগুলি দেড় ফুট জল এমনকী নোনা জলেও চাষ করা সম্ভব। পশুর প্রাথমিক চিকিৎসার প্রয়োজনীয় আয়ুর্বেদিক উদ্ভিদের জমিও নোনা জলের তলায়। প্রাণীদের পুষ্টিকর খাদ্য দিয়ে সেই ধাক্কা সামলে ওঠার জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সরবরাহ করা এলাকাভিত্তিক ‘মিনারেল মিক্সচার’ ভর্তুকিতে সমিতির সদস্যদের দিচ্ছে সুন্দরিনী।
উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত এক শীর্ষ কর্তা জানিয়েছেন, গতবছর টার্নওভার ছিল প্রায় ৫ কোটি টাকা। এবছর এক ধাক্কায় তা অনেকটাই তলানিতে আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।