কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
শ্রমিক সংগঠনের নেতারা বলেন, জুট মিলগুলিতে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা সম্ভব। দূরে দূরেই শ্রমিকরা কাজ করেন। একমাত্র কারখানার শিফ্ট চেঞ্জ হওয়ার সময় বাড়তি সতর্কতা নিতে হবে। মালিকদের অনুরোধ করা হয়েছে, ওই সময় যেন স্যানিটাইজ করে দেওয়া হয় কারখানা। এর জন্য এক ঘণ্টা সময় বরাদ্দ করা হোক।
শ্রমিক নেতাদের কথায়, এরই মধ্যে কোনও কোনও কারখানা কর্তৃপক্ষ কাজের সময় ৮ ঘণ্টা থেকে বাড়িয়ে ১২ ঘণ্টা করার পরিকল্পনা নিয়েছে। তা করলে শ্রমিক বিক্ষোভ দেখা দিতে পারে। তবে শুধু জুট মিল নয়, অন্যান্য কারখানাতেও শ্রমিকদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা সম্ভব। শ্রমিকরাও জানান, মাস্ক, স্যানিটাইজার নিয়েই তাঁরা কারখানায় যাবেন। মালিকপক্ষকেও নিরাপত্তারক্ষী দিয়ে নজরদারি চালাতে হবে। না হলে অনেকেই কারখানায় ঢোকার পর নিয়মকানুন নাও মানতে পারেন। আর কোনও শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হলে, সেই পরিবারের পাশে দাঁড়াতে হবে কারখানা কর্তৃপক্ষকে।