গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মথুরাপুর-২ ব্লকে আনুমানিক ১৯০ কিলোমিটার নদীবাঁধ আছে। তার মধ্যে মণি নদী সহ বিভিন্ন শাখা নদীর প্রায় সাড়ে ৯ কিলোমিটার বাঁধ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত। বাসিন্দারা বস্তা ও বাঁশ এনে ছোটখাট মেরামতের লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। কুমড়োপাড়া, কঙ্কণদিঘি, নন্দকুমারপুর, নগেন্দ্রপুর অঞ্চলের ২৬টি জায়গা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নন্দকুমারপুরের কৈলাসপুরে ১ কিলোমিটার নদীবাঁধ পুরোটাই ভেঙে গিয়েছে। প্লাবিত হয়েছে হরিণটানা বাজার সংলগ্ন গ্রাম। একইভাবে ওই অঞ্চলের মহবতনগর, জয়কৃষ্ণপুর, নারায়ণপুরে নদীবাঁধের ক্ষতি হয়েছে। কঙ্কণদিঘি, নগেন্দ্রপুর, কুমড়োপাড়া অঞ্চলের বেশ কিছু বাঁধের প্রায় ২০০ থেকে ৭০০ মিটার পর্যন্ত ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। নদীপাড়ের বাসিন্দারা ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, আইলার পর যেটুকু বেঁচে ছিল, উম-পুন তার পুরোটাই শেষ করে দিয়েছে। জোয়ার ও ভাটার সময় আরও ভাঙন বাড়ছে। তাণ্ডবের আগে বাঁধ মেরামত করা হলে হয়তো গ্রাম ভেসে যেত না। সেচ দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে কৈলাসপুরে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।