বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
ঘটনার সূত্রপাত বুধবার দুপুরে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, দুপুরে ওই ব্যক্তিকে আচমকাই ধারালো বঁটি দিয়ে কোপায় বাবা, মা ও ভাই। এতে গুরুতর জখম হন ওই ব্যক্তি। রাতে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সাড়ে দশটা নাগাদ তাঁকে চিত্তরঞ্জন মেডিক্যালে ভর্তি করে পরিবার। সেখানেই আধ ঘণ্টার মধ্যে মারা যান পূর্ণেন্দু।
চিত্তরঞ্জন মেডিক্যাল সুত্রে খবর পেয়ে এই ঘটনার তদন্তে নামেন স্থানীয় গড়ফা থানা ও কলকাতা পুলিসের হোমিসাইড শাখার গোয়েন্দারা। তদন্তে জানা গিয়েছে, মৃত পূর্ণেন্দুর মাথা ও দুই পায়ে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রায় গত ২০ বছর ধরে মানসিক অসুখে ভুগছিলেন পূর্ণেন্দু। পাভলভ মানসিক হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছিল।
তবে একটা জলজ্যান্ত মানুষকে কেন পরিবারের সদস্যরা হঠাৎ খুন করবে, সেটা এখনও ধোঁয়াশা গোয়েন্দাদের
কছে। একাধিক ব্যবসার সুবাদে পরিবারটির আর্থিক অবস্থা ভালো। ইতিমধ্যে মৃতের বাবা, মা ও ভাইকে গড়ফা
থানায় আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন গোয়েন্দারা। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছেন তাঁরা। এই রিপোর্ট এলেই জানা যাবে, ঠিক কীভাবে মৃত্যু হয়েছে ওই ব্যক্তির। উল্লেখ্য, এই লকডাউনের মধ্যে মাস্ক পরতে না চাওয়ায় শ্যামপুকুর থানা এলাকায় প্রতিবন্ধী এক যুবককে খুন করেছিলেন তাঁর বাবা।