গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ওই বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট ভাষায় লেখা হয়েছে, মাস্ক না পড়ে আসলে দোকানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। বিক্রেতাকেও মাস্ক পড়ে থাকতে হবে। স্যানিটাইজার ব্যবহার করে তবেই দোকানে ঢোকা যাবে। ইতিমধ্যেই সরকারের তরফে ‘সি’ জোনে থাকা বেসরকারি অফিসগুলিতে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজ করা যাবে বলে জানানে হয়েছে। পুরসভার বিজ্ঞপ্তিতে সেই পথকেই অনুসরণ করে বলা হয়েছে, কলকাতা পুরসভার মার্কেটগুলিতে যে বেসরকারি অফিস রয়েছে, সেখানে রোজ ৫০ শতাংশের বেশি কর্মী থাকতে পারবেন না। অফিস কর্তৃপক্ষকে রোস্টার অনুযায়ী কাজ করতে হবে। বাকি ৫০ শতাংশকে ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ করতে হবে। কোনও লজ বা হোটেল যদি খোলা হয়, তাহলে কঠোরভাবে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এবং পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে। সেলুন বা পার্লারগুলিতে সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে চলার পাশাপাশি নিয়মিত সবকিছু স্যানিটাইজ করতে বলেছে পুর প্রশাসন। মার্কেটগুলির ভিতরে থাকা হোটেল বা রেস্তরাঁগুলিতে বসে খাওয়া নিষেধ। শুধুমাত্র ‘হোম ডেলিভারি’ ব্যবস্থা চালু থাকবে। পান, গুটখা, সিগারেট বিক্রি কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। অন্যদিকে, ‘বি’ জোন বা বাফার জোনে থাকা মার্কেটগুলিতে দিনপিছু ২৫ শতাংশ দোকান খোলা যাবে। রোস্টার অনুযায়ী দোকান খোলা হবে। মার্কেট অ্যাসোসিয়েশনকে সেই রোস্টার অনুযায়ী যাবতীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। বিধিনিষেধ না মানলে যাবতীয় অনুমতি বাতিল করা হবে এবং জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।