রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদিকে, মহারাষ্ট্র থেকে ঘরে ফেরা মোহনপুরের এক শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হলেন। মঙ্গলবার তাঁর পজিটিভ রিপোর্ট আসে। তাঁকে বারাসত কোভিড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মোহনপুর গ্রাম পঞ্চায়েত সূত্রে জানা গিয়েছে, আক্রান্তের বাড়ি বাবনপুর ৫ নম্বর সংসদে। গত শনিবার মহারাষ্ট্র থেকে পাঁচ শ্রমিক বাবনপুরে ফেরেন। আসার পরেই তাঁদের লালারস সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। রিপোর্ট একজনের এসেছে, বাকিদের এখনও আসেনি। আক্রান্তের বাড়ির সকল সদস্যকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এলাকা সিল করা হয়েছে। মোহনপুর সংলগ্ন শিউলি গ্রাম পঞ্চায়েতের সিদ্ধেশ্বরীতলার এক অবসরপ্রাপ্ত ব্যাঙ্ক কর্মচারীর মঙ্গলবার করোনা পজিটিভ রিপোর্ট এল। তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে এম আর বাঙ্গুর হাসপাতালে। পঞ্চায়েত সূত্রে জানা গিয়েছে, ৬৩ বছর বয়সি বৃদ্ধ ডায়ালিসিসের জন্য কিছুদিন কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। কয়েক দিন আগে বাড়িতে ফেরার পরেই জ্বর আসে। আক্রান্তের সংস্পর্শে আসা বাড়ির ৮ সদস্যকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে।
গাড়ুলিয়া পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের সাউথ ডানবার রোডে এক চায়ের দোকানদার করোনায় আক্রান্ত। তিনি কিডনির রোগে দীর্ঘদিন ভুগছেন। ডায়ালিসিসের জন্য তিনি বারাকপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়মিত যেতেন। সেখান থেকেই সূত্রপাত বলে পুরসভার আধিকারিকদের অনুমান। অন্যদিকে, বারাসত পুরসভার আরিফবাড়ি এলাকার করোনা আক্রান্ত ৯০ বছরের এক বৃদ্ধা কলকাতার নার্সিংহোমে মারা গিয়েছেন। লাফিয়ে লাফিয়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। প্রশাসনের তরফে করোনা আক্রান্ত ও মৃতের বাড়ি লাগোয়া এলাকাকে কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে।