অত্যাধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
পশ্চিমবঙ্গ পরিবহণ নিগম সূত্রের খবর, এদিন তারা ৪০টি রুটে বাস চালিয়েছে। রুটের সংখ্যা বাড়ায় যাত্রীরা তুলনামূলক সুষ্ঠুভাবে যাতায়াত করেছেন। তবে ট্রাম এবং ভেসেল চলাচল এখনও শুরু হয়নি। নিগম কর্তারা জানিয়েছেন, ট্রামের ওভারহেড তার ঝড়ের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেসব মেরামত চলছে। আগামী সপ্তাহ থেকে ভেসেল চলাচল শুরু হতে পারে। এসবিএসটিসি সূত্রের খবর, এদিন তারা ৮৪ টি রুটে সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে বাস চালিয়েছে। বাসে সর্বাধিক ৫০ শতাংশ যাত্রী নেওয়া হয়েছে। এদিন এনবিএসটিসি ১০১টি রুটে বাস চালিয়েছে।
ট্যাক্সি মালিক সংগঠনগুলি জানিয়েছে, লকডাউন এবং ঈদের জন্য চালকদের অনেকেই এখনও বাড়িতে রয়ে গিয়েছেন। তাই ট্যাক্সির সংখ্যা আগের তুলনায় খুব বেশি বাড়েনি। এদিন শোভাবাজার, হাজরা, রাসবিহারী সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে একাধিক রুটে অটো চললেও বহু রুটেই পরিষেবার সূচনা হয়নি। সেই সব রুটের চালকদের বক্তব্য, অটোর পরিষেবা কবে থেকে শুরু হবে, তা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছিল। তার জন্যই বহু রুটে অটো চলেনি। সরকারের নির্দেশিকা চালকদের কাছে পৌঁছলে সেই বিভ্রান্তি কেটে যায়।
সরকারের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, অটো এবং ই রিকশয় সর্বাধিক দু’জন যাত্রী যেতে পারবেন একসঙ্গে। তবে কোনওভাবেই কন্টেইনমেন্ট জোনে ঢোকা যাবে না। সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত পরিষেবা দেওয়া যাবে। যাত্রীদের অভিযোগ, অনেকেই এদিন দ্বিগুণ ভাড়ায় অটো পরিষেবা দিয়েছেন। কোনও কোনও রুটে অবশ্য দ্বিগুণের কম ভাড়া নেওয়া হয়েছে। তা নিয়ে অসন্তোষ ছড়িয়েছে। শুরু হল দূরপাল্লার বাস পরিষেবা। -নিজস্ব চিত্র