বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
উল্লেখ্য, স্যুয়ারেজ প্রকল্পে বারাকপুর পুরসভার জন্য ২৬৬ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়। মোট টাকার ৬০ শতাংশ কেন্দ্র ও ৪০ শতাংশ রাজ্য সরকার দিয়েছে। আড়াই বছর আগে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল। কাজ শেষ হলে বাড়ি বাড়ি আর সেপটিক ট্যাঙ্ক না-থাকলেও হবে। পাইপ লাইনের মাধ্যমে প্রতিটি বাড়ির শৌচাগারের ব্যবহৃত জল নর্দমায় আসবে এবং তা চলে যাবে কল্যাণীর এসটিপিতে। সেখানে নর্দমার জল পরিশোধন হবে। বর্জ্য পদার্থ সব অন্য এক জায়গায় পড়বে। পরে তা থেকেই তৈরি হবে জৈব সার।
তাছাড়া, এখন শহর জুড়ে ফ্ল্যাট কালচার চলছে। শহরের যত্রতত্র গজিয়ে উঠছে বহুতল আবাসন। সেই সব আবাসনের সেপটিক ট্যাঙ্ক নির্মাণের ক্ষেত্রে মালিকরা জায়গার অভাবে সমস্যায় পড়েন। এই প্রকল্প সেই সমস্যার সমাধান করবে। পুরসভা সূত্রে খবর, প্রকল্পের কাজ ঢিমেতালে চলছে। যে সংস্থা বরাত পেয়েছে, তাদের কাজে খুশি নন পুরসভার কর্তাদের একাংশ। এখনও পর্যন্ত প্রকল্পের ৮০ শতাংশ কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। বাকি ২০ শতাংশ আগামী ৬ মাসেও সম্পূর্ণ হওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে। শহরের বাসিন্দারা বলেন, এই প্রকল্পের জন্য বিভিন্ন রাস্তা খোঁড়া হয়েছে। সেই রাস্তাগুলি এবড়োখেবড়ো হয়ে আছে। যাতায়াত করতে রোজ ভোগান্তি পোহাতে হয়।