কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে, সোমবার সন্ধ্যায় পাড়ায় পাড়ায় রটে যায়, মঙ্গলবার সকাল থেকে ফের জল সরবরাহ বন্ধ করবে হাওড়া পুরসভা। চ্যাটার্জিহাট, কদমতলা থেকে শুরু করে উত্তর হাওড়ার বিভিন্ন অংশে এই গুজব ছড়িয়ে পড়লে রাতেই জল সংগ্রহ করতে রাস্তার মোড়ের টাইম কলে বিশাল লাইন পড়ে যায়। পুরসভার হেল্পলাইন নম্বরেও প্রচুর ফোন আসে। পুরসভা ফেসবুক, ট্যুইটার, হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা দিয়ে জানায়, পানীয় জল মিলবে যথা সময়ে। জনগণ যেন গুজবে কান না দেন। তবে পুরসভা সহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্তাদের দাবি, মঙ্গলবার থেকে হাওড়া শহরের কোথাও ঘূর্ণিঝড় জনিত কোনও সমস্যা অর্থাৎ ভাঙা গাছ পড়ে থাকা, জল জমে থাকা বা বিদ্যুৎ, পানীয় জল না থাকার মতো সমস্যা আর নেই। তারপরও শহরের নানা পকেটে এখনও জল, বিদ্যুৎ না আসায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বাসিন্দারা। যেমন ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাঁটাপুকুর থার্ড বাই লেনে পরপর ছ’টি বাড়িতে গত শনিবার থেকে জল, বিদ্যুৎ নেই বলে অভিযোগ সেখানকার বাসিন্দাদের। ওই বাসিন্দারা স্থানীয় ব্যাঁটরা থানায় গিয়ে দরবার করলেও সুরাহা হয়নি। শিবপুরের দিকেও বিভিন্ন জায়গায় এখনও বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে।