গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বামফ্রন্ট আমলে গ্রামীণ এলাকায় এবং শহর সংলগ্ন গঞ্জ এলাকায় বিদ্যুৎ থাকলেও ঘন ঘন লোডশেডিং হত। সে সময় দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় গ্রামীণ সুন্দরবন এলাকার অনেক জায়গায় বিদ্যুৎই ছিল না। তখন বড় বড় জেনারেটর চালিয়ে একসঙ্গে দোকান, বাড়ি ও বাজারে আলোর সংযোগ দেওয়া হতো। সন্ধ্যা ছ’টা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত পয়েন্ট পিছু ৩৫ থেকে ৪০ টাকা নেওয়া হত মাসে। গ্রামীণ এলাকায় এটাই ছিল প্রতিদিনের চিত্র। পরবর্তী সময়ে শহর ছাড়াও প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছনোর পাশাপাশি লোডশেডিং কমে যাওয়ায় জেনারেটর নির্ভরতা একেবারেই কমে গিয়েছিল। উম-পুনের তাণ্ডবে বিদ্যুতের সার্বিক পরিকাঠামো ভেঙে যাওয়ায় ফের নতুন করে জেনারেটেরের চাহিদা বেড়ে গিয়েছে। জেলার পাঁচটি মহকুমা শহর ও লাগোয়া গ্রাম— সব জায়গায় বিদ্যুৎ চালিত পাম্প বসিয়ে কোথাও নলকূপ, কোথাও পুকুর থেকে পানীয় জল তোলার ব্যবস্থা রয়েছে। বিদ্যুৎ না থাকায় তা অচল। সেই সব বাড়িতেই জেনারেটর ভাড়া দিয়ে মোটা টাকা রোজগার হয়ে যাচ্ছে।