বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
কলকাতা পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, শহরের বিভিন্ন জায়গায় ভেঙে পড়া গাছগুলিকে কাটার পর ছোট ছোট ডালপালা, পাতা ডাম্পারে করে ধাপায় নিয়ে ফেলা হচ্ছে। অন্যদিকে, গাছের গুঁড়িগুলিকে নিয়ে যাচ্ছে বন দপ্তর। সেগুলিকে রাখা হচ্ছে বনদপ্তরের নিজস্ব কাঠগোলা বা অন্য জমিতে। স্বাস্থ্য ভবন এবং বৈশাখীর কাছে বনদপ্তরের কাঠগোলা রয়েছে। তবে কলকাতা এবং সংলগ্ন জেলাগুলিতে এত বিরাট পরিমাণ ভেঙে পড়া গাছ রাখার স্থান সঙ্কুলান নাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে শহরের বিভিন্ন পার্কেও গাছের গুঁড়ি রাখা যেতে পারে। তবে, সবুজের এই বিরাট ক্ষতি সামলাতে আগামী দিনে বৃক্ষরোপণ ছাড়া গতি নেই। সেই দিকেই এখন জোর দিতে চাইছে প্রশাসন। পুরসভা এবং বন দপ্তর সূত্রের খবর, আগামী ১৪ জুলাই অরণ্য সপ্তাহ বা বনোমহোৎসব। ওই সময় রাজ্যজুড়ে বড় ধরনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। প্রতিবছরই এটা পালিত হয়। কিন্তু এবার ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পরিস্থিতিতে এই কর্মসূচি অন্যমাত্রা পেতে পারে। কলকাতা পুরসভার পুর- প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, সবুজের অনেক ক্ষতি হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে গাছ লাগানোর ব্যবস্থা হবে।
কলকাতা পুরসভার প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম এদিন বলেন, আগামী ৩০ মে কলকাতা পুরসভার পরিবেশ দপ্তর এবং বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি বৈঠক করা হবে। কলকাতা শহরে যে সবুজ ধ্বংস হয়েছে, তা কীভাবে ফিরিয়ে আনা যায়, সে ব্যাপারে পরিকল্পনা করা হবে।