বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
১০ জুনের পর পরীক্ষা এবং ওই মাসের ৩০ তারিখের মধ্যে ফল প্রকাশ করতে হবে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্রছাত্রীদের। কারণ জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে তাঁরা বিভিন্ন কোম্পানিতে যোগ দেবেন। ছাত্র সংসদ ফেটসুর তরফেও মতামত পেয়ে গিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ঝড়ে সব ওলটপালট করে দিয়েছে। এদিকে কর্তাদের হাতে সময় ক্রমশ কমে আসছে। পরীক্ষা পদ্ধতি, তার সূচি, ইত্যাদি ঠিক করার কাজ বাকি রয়েছে এখনও। এদিকে, টেলি যোগাযোগ ও নেট পরিষেবা স্বাভাবিক হতে কতদিন লাগবে, কেউই বলতে পারছেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তারা বলেন, ঝড়ের তাণ্ডবে ফোন ও নেট পরিষেবা বিপর্যস্ত। কারও সঙ্গে যোগাযোগ করাই যায়নি। সব কাজ আপাতত থমকে গিয়েছে। ফলে সমস্যা রয়েই গেল।
এদিকে, যে সব ছাত্রছাত্রী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদের যাতে টিউশন এবং হস্টেল ফি আগামী ১২ মাস মকুব করে দেওয়া হয়, উপাচার্যকে সেই আর্জি জানিয়েছে জুটা। শুধু তাই নয়, সেই সব ছাত্রছাত্রীদের নাম ও তথ্য সংগ্রহ করেছে তারা। সংগঠনের তরফে তহবিল গড়ে তাঁদের সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।